E-Paper

কলকাতার কড়চা: নাট্যোৎসবের এই শহর

পঁয়ত্রিশ বছর পূর্ণ করছে অনীক নাট্যদল, তাদের আয়োজনে ২৬তম ‘গঙ্গা যমুনা নাট্য উৎসব’ তপন থিয়েটারে, ১৭ থেকে ২৫ ডিসেম্বর।

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৮:৩৪

ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৪। চলছে নাট্যকারের সন্ধানে ছ’টি চরিত্র-র মহড়া, অন্য দিকে অফিসঘরে নান্দীকারের রজতজয়ন্তী বর্ষের পরিকল্পনা। তৎকালীন সম্পাদক প্রকাশ ভট্টাচার্যকে নাট্যোৎসবের পরিকল্পনার কথা বললেন সুব্রত পাল, স্বাগত জানালেন রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত ও অন্যেরা। নান্দীকার তার রজতজয়ন্তী বর্ষ উদ্‌যাপন করবে এক ছাতার তলায় ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের নাট্যদল জড়ো করে; সাংস্কৃতিক আদানপ্রদান, সাধারণ মানুষের মধ্যে থিয়েটারের বৈচিত্র ছড়িয়ে দেওয়াই হবে ব্রত, বহুভাষিক বহুসাংস্কৃতিক এই উৎসব সংস্কৃতিকর্মীদের দায়বদ্ধতা বাড়িয়ে তুলবে। সে বছরই পরিকল্পনা বাস্তব রূপ নিল, রজতজয়ন্তীতে শুরু হল নান্দীকারের নতুন অধ্যায়।

চল্লিশ বছরে পা দিয়ে সেই বহুত্বকে একসূত্রে গাঁথতেই এ বছর নান্দীকারের জাতীয় নাট্যমেলার আয়োজন, ডিসেম্বরের ১৬ থেকে ২৫, অ্যাকাডেমি মঞ্চে (ছবিতে ২০০৪-এ মেলার সজ্জা)। মোট একুশটি প্রযোজনা; রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্তকে নিয়ে প্রদর্শনী। দলের দায়িত্ব এখন সোহিনী সেনগুপ্তের, তাঁর স্মৃতি: “ছোটবেলায় ফেস্টিভ্যাল আমার কাছে শুধু উৎসবেরই আমেজ ছিল... মাকে দেখতাম ওই দিনগুলোয় অ্যাকাডেমির বাথরুমগুলো নিজের হাতে ঝাঁটা আর ফিনাইল দিয়ে পরিষ্কার করতে, গ্রিনরুম জুঁইয়ের মালা দিয়ে সাজাতে। তখন জানতাম না তাঁরা কত বড় মাপের অভিনেতা-পরিচালক, তাঁদের প্রায় কোলে চেপে ঘুরতাম: হাবিব তনভীর, জব্বর পটেল, শ্রীরাম লাগু, আমোল পালেকর... তাঁদের দেখতাম নাটকের সরঞ্জাম, সেট-এর জিনিসপত্র মঞ্চ অবধি বয়ে আনতে। নিজেরা হাতে করে সেট লাগাতেন, সন্ধ্যায় সেই মানুষজনই মঞ্চে কেউ হয়ে যেতেন চরণদাস চোর-এর চোর, ঘাসীরাম কোতোয়াল-এ রাজা।” বাংলায় এখন বহুবিধ উত্তম নাট্যপ্রযোজনা, দর্শকেরা দেখতেও চান। যেমন চেতনার ৫০তম বর্ষ উপলক্ষে এ বারের উৎসবের শুরু তাদের নাটক দিয়েই, মারীচ সংবাদ। বহির্বঙ্গের তিনটি নাটক: রাজস্থানের হুঙ্কারো, জম্মু ও কাশ্মীর থেকে লাকিজি গুপ্তার মা মুঝে টেগোর বনা দে, উত্তরপ্রদেশের খারুকা খরা কিসসা

অন্য দিকে ‘আমি যাবো দেশান্তরে/ যেখানে ফুলের মুক্তি আছে’, বিনয় মজুমদারের কবিতার চরণ শিরোধার্য করে কল্যাণী নাট্যচর্চা কেন্দ্র আয়োজিত ২৯তম নাট্যোৎসব কল্যাণীর ঋত্বিক সদনে, ১৬ থেকে ২৫ ডিসেম্বর। পনেরোটি নাটক মঞ্চস্থ হবে এ বছর। বাংলাদেশের নাট্যদল ‘আরণ্যক’ ও ‘সময়’ অংশ নেবে উৎসবে। নতুন শিশু-কিশোর প্রযোজনা ছাড়াও কল্যাণী নাট্যচর্চা কেন্দ্র-র আরও তিনটি নাটক রয়েছে উৎসবে।

পঁয়ত্রিশ বছর পূর্ণ করছে অনীক নাট্যদল, তাদের আয়োজনে ২৬তম ‘গঙ্গা যমুনা নাট্য উৎসব’ তপন থিয়েটারে, ১৭ থেকে ২৫ ডিসেম্বর। রয়েছে দশটি নাটক: ঢাকার আরণ্যক নাট্যদলের রাঢ়াঙ, ইসিটিএ-নিউ জার্সির জন্মান্তর, পুনের অগ্নিমিত্র দলের আঁধার সীমানা, মুম্বাইয়ের রূপাঙ্গন ফাউন্ডেশনের তিন বান্দর; কলকাতার পাহাড় মানে কী, রেহানে এক নাম, জয় বাংলা ছাড়াও অনীকের হারিয়ে পাওয়া, পিরানদেল্লো ও পাপেটিয়ার এবং নবতম প্রযোজনা আক্ষরিক

নব পরিচয়

বঙ্গভাষা ও ইতিহাসচর্চায় সমর্পিতপ্রাণ, উনিশ শতকের সংস্কার-আন্দোলন নিয়ে তাঁর গবেষণা সুবিদিত। বিদ্যাসাগরকে এক সক্রিয় সমাজবিজ্ঞানী রূপে বিবেচনার কথা বলেন আমেরিকার টাফট্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ ব্রায়ান এ হ্যাচার (ছবি)। ইডিয়মস অব ইমপ্রুভমেন্ট: বিদ্যাসাগর অ্যান্ড কালচারাল এনকাউন্টার ইন বেঙ্গল, বিদ্যাসাগর: দ্য লাইফ অ্যান্ড আফটার-লাইফ অব অ্যান এমিনেন্ট ইন্ডিয়ান বইগুলি নতুন দিক খুলে দিয়েছে। কোভিড-লকডাউন পর্বে অনুবাদ ও সম্পাদনা করেছেন বহুবিবাহ নিয়ে বিদ্যাসাগরের স্বল্পালোচিত গ্রন্থের প্রথম খণ্ড। তাঁর কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ রাজ্য সরকারের তরফে নবনির্মিত বিদ্যাসাগর অ্যাকাডেমিতে বিদ্যাসাগরের ২০৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সম্প্রতি ‘বিদ্যাসাগর-দিনময়ী’ পুরস্কারে ভূষিত করা হল ব্রায়ান হ্যাচারকে। ভিডিয়ো বার্তায় পুরস্কারের প্রাপ্তিস্বীকার করে ধন্যবাদ জানালেন গবেষক-অধ্যাপক।

আনন্দধারা

“নামেই শুধু মোহর নয়।/ তার গানেও লেগেছে নিখাদ সোনার ছোঁয়া।” কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিবেদিত এই কবিতা-উচ্চারণ সুচিত্রা মিত্রের। ওঁদের কাছ থেকে দেখেছেন যাঁরা, জানেন, কী অপরিসীম গুণগ্রাহিতার জোড়ে বাঁধা ছিলেন এই দুই শিল্পী, গত ২ ডিসেম্বর বিকেলে আইসিসিআর-এর সত্যজিৎ রায় প্রেক্ষাগৃহে শতবর্ষী দুই শিল্পীকে স্মরণ করল এসপিসিক্রাফ্ট, ‘আনন্দধারা’ শিরোনামে। ‘শতবর্ষে কণিকা’ স্মারক বক্তৃতা দিলেন প্রমিতা মল্লিক, কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ির সদস্যদের সংবর্ধিত করলেন শ্রাবণী সেন। ‘কণিকা যাপন’ ও ‘সুচিত্রা যাপন’, দু’টি ভাগে সেজে উঠছিল অনুষ্ঠান। সুচিত্রা মিত্র স্মরণে আলেখ্য পাঠ করলেন সুজয়প্রসাদ চট্টোপাধ্যায় ও শ্যামলী আচার্য, রবীন্দ্রসঙ্গীতে জয়তী চক্রবর্তী।

দুই দশকে

তাঁদের সংগ্রহে বাংলার শ্রেষ্ঠ লেখক-শিল্পীকৃতির ডিজিটাল সম্ভার: জীবনানন্দ সুধীন্দ্রনাথ বুদ্ধদেব বসু শক্তি চট্টোপাধ্যায় বাদল সরকার তপন সিংহ সুচিত্রা মিত্র। আছে রবীন্দ্রসাহিত্যের ডিজিটাল ভান্ডার ‘বিচিত্রা’, হিন্দুস্থানি উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের সুবিপুল ডিজিটাল সংগ্রহ, ব্রিটিশ লাইব্রেরির বিশ্বব্যাপী ‘বিপন্ন নথি’ কর্মকাণ্ডের আটটি প্রকল্প, বাংলা মঞ্চ ও চলচ্চিত্রের দিকপালদের সাক্ষাৎকার। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘স্কুল অব কালচারাল টেক্সটস অ্যান্ড রেকর্ডস’ কুড়ি বছর পূর্ণ করল, তারই উদ্‌যাপন আগামী ১২ ডিসেম্বর দুপুর ২টো থেকে ত্রিগুণা সেন প্রেক্ষাগৃহে। স্কুলের প্রথম অধিকর্তা সুকান্ত চৌধুরী ও বর্তমান অধিকর্তা অভিজিৎ গুপ্তের চিন্তা ভবিষ্যতের। তরুণ গবেষক-সহায়কদের উৎসাহ দক্ষতা অফুরন্ত, প্রশ্ন অর্থসংস্থান নিয়ে। প্রাক্তনীরা পাশে দাঁড়িয়েছেন, প্রয়োজন আরও।

না-দেখা দেশ

কাশ্মীর থেকে উধাও ওঁরা, তবু অপেক্ষায় প্রিয়জন। স্মৃতি, বিস্মরণ, সেনা-রাজনীতি নিয়ে কথা বলে ইফফাত ফতিমার ছবি ব্লাড লিভস ইটস ট্রেল। পঙ্কজ ঋষিকুমারের জননী’স জুলিয়েট-এ পুদুচেরির এক নাট্যদলের শেক্সপিয়র-অভিনয়ের আয়নায় জাতপাতের ছবি। নব্বই দশকের অসমে হিংসা ও রক্তের স্মৃতিচিত্র মুকুল হালইয়ের টেলস ফ্রম আওয়ার চাইল্ডহুড। ১৯৪৮ লন্ডন অলিম্পিক্সে হকিতে সোনা জয়ের ছয় দশক পর ভারতীয় দলের এক সদস্যের কন্যার চোখে খেলা ও দেশভাগের অতীত ফিরে দেখে লঙ্গিং ছবিটি। বাংলায় হিন্দু জাতীয়তাবাদী রাজনীতির মূলবিস্তার নিয়ে দ্বৈপায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়ের আ বিড ফর বেঙ্গল, পায়েল কাপাডিয়ার বহুস্তরী আ নাইট অব নোয়িং নাথিং— এই ছ’টি ছবি নিয়ে পিপল’স ফিল্ম কালেক্টিভ-এর ‘অ্যানাদার ওয়ার্ল্ড ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল’, আগামী কাল ১০ ডিসেম্বর দুপুর ১২টা থেকে রাত ৯টা, সুজাতা সদনে।

মঞ্চে নতুন

রবীন্দ্রনাথের নেতৃত্বে বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে উত্তাল দেশ, মুক্তির আন্দোলন অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি তৈরি করছে, তখনকার এক নাট্যদলের ভিতরের সঙ্কটে এসে পড়ছে বাইরের বিক্ষুব্ধ সময়ের ছায়া। রাজনীতি ও সমাজের এই বিস্তৃত প্রেক্ষাপটে নাটক লিখেছেন সুমিত্র বন্দ্যোপাধ্যায়, নির্দেশনার দায়িত্বেও তিনি। থিয়েটার ওয়ার্কশপ-এর প্রযোজনায় গ্রেট বেঙ্গল থিয়েটার নাটকের প্রথম অভিনয় ১১ ডিসেম্বর সন্ধে সাড়ে ৬টায় অ্যাকাডেমি মঞ্চে। অভিনয়-কেন্দ্রে তিরাশি-পেরোনো অশোক মুখোপাধ্যায়। সঙ্গে দেবাশিস রায়চৌধুরী রিনা হালদার সুমিত্র বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ। নেপথ্য-নির্মাণে নীল কৌশিক বিলু দত্ত সুমিত চক্রবর্তী শুভেন্দু মুখোপাধ্যায় প্রবীরকৃষ্ণ দেব দুষ্টু দত্ত অধীর গঙ্গোপাধ্যায় নীলা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ থিয়েটারপ্রাণ আরও অনেকে।

জীবন-তীর্থ

২০০৯-এর মকরসংক্রান্তির ভোরে গঙ্গাসাগরে সমুদ্রতটে চোখে পড়েছিল অদ্ভুত বৈপরীত্য। মুসলমান ফকির আর বোষ্টম ভিখারি গাইছেন বৈরাগ্যের মহিমা, পাশেই এক বৃদ্ধ তীর্থযাত্রীর হাহাকার, ছেড়ে চলে গেছে বাড়ির লোক। বিবিক্তি ও আসক্তি, পুণ্য ও পাপ, জীবন ও মৃত্যু যেখানে পাশাপাশি, সেই গঙ্গাসাগর মেলা চোখ খুলে দেয় আলোকচিত্রী সন্দীপন মুখোপাধ্যায়ের। গত পনেরো বছরে বার দশেক গিয়েছেন তিনি সেখানে, ক্যামেরার চোখে দেখেছেন সাগরমেলা ঘিরে ভারতের মহাসমাগম: তীর্থযাত্রা, পুণ্যার্থীদের আচার-অনুষ্ঠান, স্নান-খাওয়া, মেলায় আসা ব্যবসায়ী ভিক্ষুক সন্ন্যাসী স্বেচ্ছাসেবী সবাইকে। সেই ছবিই এ বার প্রদর্শনীতে, আগামী ১২ থেকে ১৭ ডিসেম্বর গ্যালারি গোল্ডে, দুপুর ৩টে থেকে রাত ৮টা। সন্দীপনের লেখা ও ১১৮টি আলোকচিত্র (ছবিতে একটি) নিয়ে প্রকাশ পাবে বই গঙ্গাসাগর: স্যালভেশন বাই ওয়াটার (প্রকা: পেনপ্রিন্টস পাবলিকেশনস)।

শতবর্ষের সূচনায়

শ্যামনগর-জগদ্দলের মাঝামাঝি গঞ্জ এলাকা আতপুর থেকে নৈহাটি উঠে এল পরিবারটি, টালির চালের দু’কামরার ঘরের একটিতে ঠাঁই। অন্য কামরাটি “মা পুরো ছেড়ে দিয়েছিলেন বাবাকে, মানুষটা যাতে সারা দিন লেখে, তাই।” সমরেশ বসুর (ছবি) নৈহাটি-বাসের ছবি ধরা আছে পুত্র নবকুমার বসুর লেখায়: মা গৌরী বসুর সংসার-সংগ্রাম, পিতার ক্রমে লেখক-খ্যাতি, জীবনের জোয়ার-ভাটার হালহদিস। নৈহাটির বাড়ি পরে হয়ে উঠেছিল এতদঞ্চলের সমরেশ-ভক্তদের মিলনস্থল, বন্ধু-পরিচিতজনের আড্ডাখানা। তাঁর লেখাতেও তো নৈহাটি জীবন্ত, তার তাবৎ অপূর্ণতা অসঙ্গতি সঙ্কট নিয়ে। ১১ ডিসেম্বর সমরেশ বসুর জন্মশতবর্ষ শুরু হচ্ছে (জন্ম ১৯২৪)। নৈহাটির বঙ্কিম-ভবন গবেষণা কেন্দ্র ও সমরেশ বসু জন্মশতবর্ষ উদ্‌যাপন সমিতির উদ্যোগে আগামী কাল শোভাযাত্রা, ১০ ও ১১ বিকেলে সঞ্জীবচন্দ্র সভাগৃহে আলোচনা, লেখক সাহিত্যিক গুণিজন-উপস্থিতিতে।

বিশের আলাপ

মৌলবাদ, সন্ত্রাস, বিশ্বায়ন, উন্নয়ন বা লিঙ্গসাম্য বিষয়ে তাদের ব‌ইগুলি ধারণা গড়ে দেয় অনায়াসে। স্বাধীনতার নানা লড়াইয়ে অংশ নেওয়া মেয়েদের কথা ও ছবিতে তৈরি তাদের পোস্টারগুলিও কথা বলে প্রকৃত লিঙ্গসাম্যের। কোভিডকালে ক্যানিংয়ের পিয়ালী অঞ্চলে যে সমাজকাজের সূচনা করে কলকাতার ‘এবং আলাপ’, তা অন্য ভাবে এখন‌ও চলছে ‘পিয়ালীর ব‌ইঘর’-এর মাধ্যমে। এই ডিসেম্বরে এবং আলাপ-এর কুড়ি বছর উদ্‌যাপনের শিরোনাম ‘বিশের আলাপ’, আগামী ১৫ ডিসেম্বর শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টায় রোটারি সদন প্রেক্ষাগৃহে সম্মানিত হবেন ক্রীড়া প্রশিক্ষক মিলনতারা খাতুন, দলিত লেখক ও নাট্যকর্মী নমিতা দাস, রূপান্তরকামী নারী-আন্দোলন কর্মী সিণ্টু বাগুই। থাকছে গান নাটক কথালাপ: স্যাফো ফর ইকুয়ালিটি, স্বভাব মেয়েদের গানের দল, পিয়ালী অঞ্চলের নবসাক্ষর মেয়েদের মুখে।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Kolkata

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy