সুবোধকে মঙ্গলবার দুপুর ১২টার মধ্য়ে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজির হতে বলেছিল সিবিআই। ফাইল চিত্র।
চিটফান্ড-কাণ্ডে সিবিআই দফতরে হাজিরার জন্য ১৫ দিন সময় চাইলেন বীজপুরের বিধায়ক সুবোধ অধিকারী। মঙ্গলবার দুপুর ১২টার মধ্যে সুবোধকে সিজিও দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়। যদিও আইনজীবী মারফত বিভিন্ন নথি পাঠান তিনি।
সূত্রের খবর, সানমার্গ চিটফাণ্ড মামলায় বিভিন্ন তথ্য জানতে সুবোধকে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৯১ ধারায় নোটিস পাঠায় সিবিআই। মঙ্গলবার দুপুরে সেই সংক্রান্ত নথি নিয়ে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজির হন বীজপুরের বিধায়কের দু’জন আইনজীবী। তাঁরা জানান, হাজিরার জন্য ১৫ দিন সময় চেয়েছেন সুবোধ। সুবোধের এক আইনজীবী বলেন, ‘‘যে সব তথ্য তাঁর মক্কেলের কাছে চাওয়া হয়েছে, তা এত দ্রুত জোগাড় করা সম্ভব নয়। তাই সুবোধ এই সময় চেয়েছেন।’’
গত রবিবার চিটফান্ড-কাণ্ডে বীজপুরের বিধায়ক সুবোধ অধিকারীর একাধিক ফ্ল্যাটে এবং বাড়িতে সিবিআই তল্লাশি চালায় । ওই কাণ্ডে ধৃত হালিশহর পুরসভার চেয়ারম্যান রাজু সাহানির সঙ্গে যোগ থাকার কারণে তাঁকে জেরা করতে চায় সিবিআই। ওই কাণ্ডে রাজুর সঙ্গে যোগ থাকার কারণে সুবোধকেও জেরা করতে চায় সিবিআই।
সিবিআই সূত্রে খবর, ওই চিটফান্ড-কাণ্ডে সুবোধের বাড়িতে তল্লাশি চালাতে গিয়ে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ নথি পেয়েছে তারা। সুবোধের স্ত্রী রিঙ্কু অধিকারী জানান, পাইকপাড়ার ফ্ল্যাট থেকে তাঁর স্বামীর ব্যাঙ্কের গুরুত্বপূর্ণ নথি এবং এলআইসি-র কাগজপত্র নিয়ে গিয়েছে সিবিআই। সুবোধের পাসপোর্টের নম্বরও সংগ্রহ করেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। আর ধৃত রাজুর সঙ্গে সুবোধের যোগাযোগ প্রসঙ্গে রিঙ্কু বলেছিলেন, ‘‘ওঁরা দু’জনেই হালিশহরের বাসিন্দা। এক জায়গায় থাকলে কিছু বন্ধুত্ব তো থাকবেই। এ ছাড়া পার্টি সংক্রান্ত যোগাযোগ ছিল, আর কিছু নয়।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy