সভায় জয়প্রকাশ। নিজস্ব চিত্র
বিহার ভোট থেকে শিক্ষা নিক বাংলা। সেখানে এত বড় ভোট হলেও কোন হিংসার ঘটনা ঘটেনি। একটাও বুথ জ্যাম, রিগিংয়ের অভিযোগ করেনি কোনও দল। তাহলে কেন পশ্চিমবঙ্গের মানুষ নিজের ভোট নিজে দিতে পারবেন না? — মঙ্গলবার কৃষ্ণনগরে এসে এই প্রশ্ন তুললেন বিজেপি নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার।
মঙ্গলবার কৃষ্ণনগর পাবলিক লাইব্রেরির মাঠে বিজয়া সম্মিলনীর আয়োজন করেছিল বিজেপির কৃষাণ মোর্চা। উপস্থিত ছিলেন মোর্চার রাজ্য সভাপতি মহাদেব সরকার থেকে শুরু করে বিজেপির রাজ্য কমিটির সহ-সভাপতি প্রতাপ বন্দ্যোপাধ্যায়, সহ-সভানেত্রী মাফুজা খাতুন প্রমুখ। জয়প্রকাশ বলেন, “গণতন্ত্রে এক দল জিতবে আর এক দল হারবে। কিন্তু সব শেষে গণতন্ত্রের জয় হবে, সব সময় মানুষের জয় হবে।”
এদিন নন্দীগ্রামে ফিরহাদ হাকিমের সভাকে ‘সার্কাস’ বলে কটাক্ষ করেন জয়প্রকাশ। তাঁর দাবি, “শহিদ স্মরণসভার নামে সার্কাস করছে তৃণমূল। পুরো দলটাই সার্কাসে রূপান্তরিত হয়েছে। ২০২১ সালের নির্বাচন অক্ষত দল হিসাবে তৃণমূল লড়তে পারবে কি না এখন সেটাই বড় প্রশ্ন।” নদিয়া জেলা তৃণমূলের মুখপাত্র বাণীকুমার রায় বলেন, “ভোটে তো কেন্দ্রীয় বাহিনী বিজেপির হয়ে কাজ করে, ২০১৬-তেও আমরা দেখেছি। ওরা আগে নিজেদের দল বাঁচাক, রাহুল সিংহকে নিয়ে ভাবুক।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy