Advertisement
২০ এপ্রিল ২০২৪
Derek O'Brien

Derek O'Brien: কেন্দ্রের কাছে বকেয়া ৬০ হাজার কোটি, তোপ ডেরেকের, দিলীপ সরব রাজ্যের ‘অপদার্থতা’ নিয়ে

রাজ্যের বকেয়া ৬০ হাজার কোটি টাকার হিসেব তৃণমূলের জাতীয় মুখপাত্র তথা রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন। পাল্টা কটাক্ষ করলেন দিলীপ ঘোষ।

ডেরেক ও’ব্রায়েন

ডেরেক ও’ব্রায়েন

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২১ ১৫:০৩
Share: Save:

কেন্দ্রের থেকে প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকার পাওনা বাকি রাজ্যের। তৃণমূল সরকারের বাজেট পেশের পর বৃহস্পতিবার ফের কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আর্থিক বঞ্চনার অভিযোগ তুললেন জোড়াফুল শিবিরের জাতীয় মুখপাত্র তথা রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন। পাল্টা কটাক্ষ করে বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, নিজেদের ‘অপদার্থতা’ ঢাকার চেষ্টা করতেই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ করছে তৃণমূল।

টুইটারে রাজ্যের বকেয়া ৬০ হাজার কোটি টাকার হিসেব দেন ডেরেক। গত ২০২০-২১ অর্থবর্ষের কেন্দ্রীয় বাজেট অনুযায়ী, কর বাবদ রাজ্যের মোট প্রাপ্য অঙ্ক ছিল ৫৮ হাজার ৯৬২.৫৫ কোটি টাকা। কিন্তু বাংলা পেয়েছে ৪৪ হাজার ৭৩৭.১ কোটি টাকা। অর্থাৎ ১৪ হাজার ২২৫.৫৪ কোটি টাকা এখনও রাজ্যের পাওয়া বাকি। তার আগের ২০১৯-২০ অর্থবর্ষেও কেন্দ্রের থেকে ১১ হাজার টাকা পায়নি রাজ্য সরকার। শুধু তাই নয়, কেন্দ্রীয় প্রকল্পের ৩৩ হাজার ৩১৪ কোটি টাকাও রাজ্যকে দেওয়া হয়নি বলে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে তৃণমূল। টুইটারে ডেরেক লেখেন, ‘বাংলা বাদে দেশের বাকি অ-বিজেপি শাসিত রাজ্যের কাছেও আমাদের অনুরোধ, আপনারাও বকেয়া অঙ্কের তথ্য প্রকাশ করুন। সহযোগিতামূলক যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর নামে যা চলছে, তা সামনে আনুন।’

পাল্টা কটাক্ষ করে বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘‘নিজেদের অপদার্থতা ঢাকার চেষ্টা করতেই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ করছেন রাজ্যের নেতারা। কেন্দ্র নিয়ম মেনেই টাকা পাঠায়। কিন্তু রাজ্য সঠিক হিসেব পাঠায় না। তাই রাজ্যের বিভিন্ন নেতার মুখে বকেয়া অর্থ নিয়ে বিভিন্ন তথ্য শোনা যায়।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Narendra Modi Dilip Ghosh Derek O'Brien
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE