—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
গৌড়বঙ্গে বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না পুলিশের।
উত্তর দিনাজপুরের নাবালিকার দেহ উদ্ধার পর্বে বিস্তর অভিযোগ উঠেছে। তার পরপরই সে জেলার কালিয়াগঞ্জ থানায় হামলার সময়ে পাশের বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিল পুলিশ। তার জেরে এক অভিযুক্তকে ধরতে গেলে গুলিতে তাঁর সম্পর্কিত ভাইয়ের মৃত্যু। দক্ষিণ দিনাজপুরে আদিবাসী মহিলাদের দণ্ডি কাটিয়ে দলে যোগ দেওয়ানোর ঘটনায় অভিযুক্ত তৃণমূল নেত্রীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গড়িমসির অভিযোগ। এর সঙ্গে জুড়ল মালদহের বামনগোলায় পাকুয়াহাট ফাঁড়ি থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে মঙ্গলবার ‘চোর’ সন্দেহে দুই মহিলাকে বিবস্ত্র করে গণপ্রহারের ঘটনা। মহিলাদের উদ্ধার করলেও, তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা না নেওয়া এবং ভোট-পরবর্তী হিংসায় ওই থানা এলাকারই নালাগোলা ফাঁড়ি ভাঙচুরে অভিযুক্ত হিসাবে তাঁদের গ্রেফতার করায় পুলিশের ভূমিকা ফের প্রশ্নের মুখে। যদিও রাজ্য পুলিশের আইজি (উত্তরবঙ্গ) অজয় কুমারের দাবি, পুলিশ আইন মেনেই ব্যবস্থা নিয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy