Advertisement
২৭ এপ্রিল ২০২৪
Maldah

আগ্নেয়াস্ত্রের কারবার করেন মালদহের স্কুলছাত্র! পাইপগান, কার্তুজ নিয়ে গ্রেফতার মানিকচকে

স্কুলছাত্র কী ভাবে আগ্নেয়াস্ত্রের কারবারে জড়িয়ে পড়ল, তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে মানিকচক থানার পুলিশ। ধৃত ছাত্রকে আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিন নিজেদের হেফাজতে নিতে পুলিশ আদালতের কাছে আবেদন করেছে ।

School student arrested for firearms selling

স্কুলছাত্র কী ভাবে আগ্নেয়াস্ত্র কারবারে জড়িয়ে পড়ল, তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে মানিকচক থানার পুলিশ। —প্রতীকী চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা
মানিকচক শেষ আপডেট: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ১৪:৪১
Share: Save:

আগ্নেয়াস্ত্রের কারবার করার অভিযোগে এক স্কুলছাত্রকে গ্রেফতার করল পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতের নাম সুদর্শন চৌধুরী। মালদহের কালিয়াচক থানার ফুলবাগ জালালপুর এলাকার বাসিন্দা ওই ছাত্রের কাছ থেকে মিলেছে পাইপগান, কার্তুজ। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। অবাক হয়েছে পুলিশও।

পুলিশ সূত্রে খবর, সুদর্শন জালালপুর হাই স্কুলের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র। মানিকচক থানার পুলিশ শেখপুরা মোড় থেকে বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র-সহ সুদর্শনকে গ্রেফতার করে। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে বছর আঠারোর ওই ছাত্র নাকি স্বীকার করে নিয়েছে যে, ধরমপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার এক ব্যক্তির কাছে আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করতে এসেছিল সে। ওই ব্যক্তির খোঁজ শুরু করেছে পুলিশ। অন্য দিকে, স্কুলছাত্র কী ভাবে আগ্নেয়াস্ত্র কারবারে জড়িয়ে পড়ল, তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে মানিকচক থানার পুলিশ। ধৃত ছাত্রকে আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিন নিজেদের হেফাজতে নিতে আদালতের কাছে আবেদন করেছে পুলিশ।

মানিকচক থানার পুলিশ সূত্রে খবর, রাস্তায় ইতস্তত ভাবে ঘোরাফেরা করছিল সে। পুলিশের সন্দেহ হওয়ায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তার মধ্যেই যুবকের কাছ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র এবং কার্তুজ উদ্ধার করে পুলিশ। এই ঘটনা প্রসঙ্গে মালদহ জেলার পুলিশ সুপার প্রদীপকুমার যাদব বলেন, ‘‘এই ঘটনার তদন্ত হচ্ছে। ধৃত ছাত্রকে জেরার জন্য ৫ দিন পুলিশ হেফাজতে নেওয়ার আবেদন করা হয়েছে।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Maldah arrest School Boy
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE