বিবাদের জেরে খুন হলেন এক প্রৌঢ়। সোমবার দুপুরে রামপুরহাট থানার কামাক্ষ্যা গ্রামের ঘটনা। পুলিশ জানায়, মৃতের নাম বাসুদেব চৌধুরী (৫০)। সোমবার সন্ধ্যায় বাসুদেববাবুর ছেলে পার্থ চৌধুরী পড়শি শীতল প্রমাণিক-সহ তাঁর দুই ছেলে রিন্টু, সোমনাথ ও এক ভাইপোর বিরুদ্ধে বাবাকে খুনের অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ অভিযোগ পেয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন। স্থানীয় সূত্রে খবর, দীর্ঘদিন থেকেই শীতলবাবুর সঙ্গে বাসুদেববাবুর বিবাদ ছিল। সাত দিন আগেও বাড়ির সামনে ট্যাপের জল নেওয়াকে কেন্দ্র করে বাসুদেববাবুর মেয়ের সঙ্গে শীতল প্রামাণিকের স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া হয়। এবং শীতলের পরিবার বাসুদেববাবুকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেয়। পার্থবাবু বলেন, ‘‘পুরনো রাগ থেকেই বাবাকে ওরা খুন করেছে।’’
ঠিক কী ঘটেছিল সোমবার?
পার্থবাবুর কথায়, সোমবার দুপুর আড়াইটে নাগাদ বাবা সাইকেল নিয়ে রামপুরহাটে বাজার করতে আসছিল। বাবা বাজারে যাচ্ছে এই খবর আগেই জানতে পেরে শীতল প্রামাণিক ও তাঁর দুই ছেলে মোটরবাইক নিয়ে বাবাকে ধাওয়া করে। গ্রাম পেরিয়ে যাওয়ার পর প্রথমে বাবাকে ওরা সাইকেলে ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়। এর পর বাঁশ এবং ধারাল অস্ত্র দিয়ে বাবার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করে। বাবাকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে ওরা তিনজন বাইক নিয়ে পালিয়ে যায়। ঘটনার কথা জানতে পেরে বাবাকে মৃত প্রায় অবস্থায় মাঠ থেকে রামপুরহাট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ভর্তি করার কিছুক্ষণ পরেই বাবা মারা যান। অভিযুক্ত শীতল প্রমাণিকের পরিবারের সঙ্গে চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা যায়নি।
ঝুলন্ত দেহ। অজ্ঞাতপরিচয় যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করল পুলিশ। সোমবার ঘটনাটি ঘটেছে দুর্গাপুরের কোকওভেন থানার পেয়ালা গ্রামে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এ দিন সকালে গ্রামেরই পুকুরের পাড়ে একটি গাছে ঝুলন্ত দেহটি দেখতে পায়ে পুলিশে খবর দেন তাঁরা। পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়না-তদন্তের জন্য দুর্গাপুর হাসপাতালে পাঠায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy