Advertisement
E-Paper

রাঙামাটির কড়চা

বাঁকুড়ার খেয়ালী পত্রিকা এ বারও তাঁদের পত্রিকায় তুলে এনেছেন লোকশিল্পের নানা ঐশ্বর্য। পশ্চিম পুরুলিয়ার বিয়ের গানের কথায় গৌতমকুমার মণ্ডল ওই এলাকায় রামায়ণের প্রভাবের কথাও আলোচনা করেছেন।

শেষ আপডেট: ০৮ মার্চ ২০১৬ ০১:৪৯

লোকশিল্পের ঐশ্বর্য

বাঁকুড়ার খেয়ালী পত্রিকা এ বারও তাঁদের পত্রিকায় তুলে এনেছেন লোকশিল্পের নানা ঐশ্বর্য। পশ্চিম পুরুলিয়ার বিয়ের গানের কথায় গৌতমকুমার মণ্ডল ওই এলাকায় রামায়ণের প্রভাবের কথাও আলোচনা করেছেন। তারপরে বিয়ের গানে রামের কথায় গানের কথায় জানিয়েছেম—‘বড়ো বনো লতা পাতা, ছ‌োট বনে বাসা গো, মৈদ বনে হারাইলাম সীতা, সোনায় বাঁধা ছাতা গো’। রয়েছে রাধাকৃষ্ণ প্রসঙ্গও। যেমন, ‘অ টুংগরি উ টুংগরি পিয়াল পাকাইছে, কৃষ্ণ পিয়াল পাকাইছে। পিয়াল খ্যাইতে যাইস না কৃষ্ণ, শিয়াল খেপাইছে।’ পত্রিকায় রয়েছে এলাকার তিন চিকৎসকের কথা। ইন্দাসের পুরাকীর্তি নিয়ে গবেষণাধর্মী লেখাটি আগ্রহীদের কাছে আকর্ষণীয়। খুবই ঔৎসুক্য জাগাতে পারে বঙ্কিমচন্দ্র মাইতির লেখা জঙ্গলমহালে প্রতীকোৎসর্গ। পশুপুত্তলিকা ‘ছলনে’র বিস্তৃত বিবরণ তিনি দিয়েছেন। সেই সঙ্গেই রয়েছে শম্ভু চট্টোপাধ্যায় ও গোপালচন্দ্র সিংহের আজাদ হিন্দ ফৌজ নিয়ে নিবন্ধ, বাঁকুড়ার জরিপের কথা ও গ্যাস্ট্রেল প্রতিবেদন নিয়ে প্রজেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রবন্ধ, ছাতনার রাজশক্তির ইতিহাস নিয়ে অরুণাভ চট্টোপাধ্যায়ের রচনা, প্রকাশ দাস বিশ্বাসের লেখা বাঁকুড়ায় সমবায় আন্দোলনের প্রথম দিকের ইতিহাস। সরশঙ্কা দিঘি নিয়ে অতনুনন্দন মাইতির লেখাটি পড়তেই হয়। বিশেষ ভাবে উল্লেখ করার মতো লেখা অনিমেষকান্তি পালের ‘আঞ্চলিক সংস্কৃতিঃ মেদিনীপুর’।

পত্রিকা মেলা

‘সাহস, নিষ্ঠা, গতির একমুখিতা, সময়ের সেবা না করে সময়কে সৃষ্টি করার চেষ্টা— এইটেই লিটল ম্যাগাজিনের কুলধর্ম।’— ‘সাহিত্যপত্র’ প্রবন্ধে কথাটা বলেছিলেন বুদ্ধদেব বসু। লিটল ম্যাগাজিন মেলার আয়োজন করে হয়তো সেই ধর্মীয়-যাপনকেই খানিক ঝালিয়ে নিল আসানসোল। আসানসোল লেখক-কবি-সমাবেশ আয়োজিত দু’দিনের এই মেলায় বর্ধমানের বিভিন্ন প্রান্তের ত্রিশটি লিটল ম্যাগাজিন যোগ দেয়। মেলার মঞ্চে বিতর্ক, নাটক আলোচনা থেকে কবিতা পাঠের আসর— বাদ যায়নি কোনও কিছুই। মেলায় সম্মান জানানো হয় কাটোয়ার পত্রিকা ‘কৌলাল’কে। মেলার বিশেষ আকর্ষণ ছিল প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের ‘বাংলায় গান।’ মেলার দু’দিনে উপস্থিত ছিলেন অরুণ চক্রবর্তী, দেবেশ মজুমদার, বিকাশ গায়েন, স্বাতী বাগচি প্রমুখ।

মুড়ি বাতাসা

বাঁকুড়ার এক প্রত্যন্ত গ্রামে কবির জন্ম। কবিতা লিখছেন নব্বই-এর দশক থেকে। তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘হালুম’ প্রকাশিত হয় ২০১০ সালে। তিনি কবি স্বরূপ চন্দ। কবির প্রথম কাব্যে ‘রানার কথা’ শীর্ষক কবিতার সিরিজ পাঠকদের চমকে দেয়। খুব সহজ করে কবিতার চরম মুহূর্তটি তৈরি করে ফেলেন স্বরূপ। কখনও শুরুতেই লেখেন, ‘রানাকে যে চেনে না সে এখনো নাবালক আছে’, কখনও ‘রানার বাঙালি বউ বাংলা জানে না, ইংরেজি জানে’। এমন সহজ করেই, জঙ্গলমহলের জীবন-সংসার-বিষাদ এসেছে তাঁর দ্বিতীয় কাব্য ‘এক ঠোঙা মুড়ি আর দুটো বাতাসা’-তেও। নতুন এ কাব্যে ‘বান্দোয়ান সিরিজ’, ‘বারুদ অথবা রোদ্দূর’, ‘চে গেভারা’ বিক্ষুব্ধ সময়কে ছুঁয়ে কবির একান্ত অনুভব। এ কাব্যেও গহন বনের মহুয়া-মাদল আর শাল-পিয়ালের পাতা সরিয়ে উঁকি দিয়েছে নানা মুখ। কবিতা পড়তে পড়তে সামনে এসে বসেন রূপেন হাঁসদা, ধনাদা, কিষণলাল, ফুলমণিরা। তারা বলেন, দহিত জীবনের কথা!

কথ্য কবি

বিভিন্ন সাহিত্য-সংস্কৃতিমূলক অনুষ্ঠানে বাঁকুড়ার আঞ্চলিক কথ্য ভাষায় কবিতা পড়ে আসর মাতান রবিলোচন গোস্বামী। শুশুনিয়া পাহাড় ঘেঁষা নতুনগ্রামের বাসিন্দা তিনি। স্বাভাবিক ভাবে তাঁর কবিতায় ফুটে ওঠে এলাকার মানুষের জীবন-যন্ত্রণার কথা। কবিতায় প্রশ্ন তোলেন-‘লোকে বলে দ্যেশট নাকি স্বাধীন হঁয়েছে/ তবে ক্যেনে ছা-টা আমার জ্যাড়ে ধুকাচ্ছে?’ গ্রামের মানুষের কষ্টকর বেঁচে থাকার কথা বলতে গিয়ে লেখেন-‘বেগার খাটে জীবন গেল/ একই রকম আছি/ ঝুপড়ি ঘরে শুয়োর খুপরি/ ক্যামন করে বাঁচি”! সম্প্রতি বাঁকুড়া বইমেলায় এমনই ৩৪টি কবিতা নিয়ে প্রকাশিত হল তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘ফিরে দেখা’।

মুদ্রার সন্ধানে

বিনিময় প্রথায় লেনদেন প্রাচীন ভারত উপমহাদেশের অর্থনৈতিক ইতিহাসের সঙ্গে বিশেষ ভাবে জড়িয়ে রয়েছে। প্রাচীন অর্থনীতির বিবর্তনের একটা চালচিত্রই যেন এক লহমায় ভেসে ওঠে এই প্রদর্শনীর তামার মুদ্রার সংগ্রহটি দেখলে। প্রদর্শনীটি একটু ঠাহর করলে নজরে পড়বে ১৮০৮ সাল থেকে ডাকটিকিটের ধারাবাহিক ইতিহাসটিও। সম্প্রতি এমনই একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে দুর্গাপুরের সিলাটেলিক অ্যান্ড নিউমেসমেটিক সোসাইটি। অগ্রণী সাংস্কৃতিক পরিষদের সভাঘরে আয়োজিত দু’দিনের এই প্রদর্শনীতে ভারত ছাড়াও পড়শি দেশগুলি এবং ইউরোপের বিভিন্ন জায়গার প্রায় সাত হাজারের মতো ডাকটিকিট স্থান পেয়েছে।

থিয়েটার বারোমাস্যা

থিয়েটারের একমাত্র গন্তব্য কি তবে কলকাতাই? গাঁ-মফস্সলে কি ভাল প্রযোজনা হয় না? বাংলার থিয়েটার জগতের চিরাচরিত ধারণাগুলিকে সজোরে ধাক্কা দিতে শান্তিনিকেতনে শুরু হয়েছে— ‘থিয়েটার বারোমাস্যা’। কেন্দ্রীয় সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রকের অন্তর্গত ‘পূর্বাঞ্চল সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে’র সহায়তায় প্রতি মাসে এক সপ্তাহ অন্তর মঞ্চস্থ হচ্ছে জেলার কিছু প্রতিষ্ঠিত এবং নবীন নাট্যসংস্থার নাটক। যেখানে স্থানীয় ‘সৃজনী শিল্পগ্রামে’ রোববার করে সন্ধ্যায় বিনামূল্যে দর্শকদের দেখার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে দেখতে পাচ্ছেন নিত্য নতুন ওই সব সংস্থার প্রযোজনা। মূল লক্ষ্য— সারা বছর ধরে নাটক করিয়ে জেলার নাট্যসংস্থাগুলিকে আরও আলোয় এনে থিয়েটার জগতের মূল বাঁকের সঙ্গে পরিচয় ঘটানো। গত জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এই উদ্যোগে এখনও পর্যন্ত মঞ্চস্থ হয়ে গিয়েছে ১০টি প্রযোজনা। ইতিমধ্যেই বোলপুরের ‘আমরা সবুজ’, (‘নকশি কাঁথার মাঠ’), সাঁইথিয়ার ‘অ্যাম্পি থিয়েটারওয়ালা’ (‘উড়ো মেঘ’), বোলপুরের ‘গণনাট্য উত্তরণ’ (‘মরাচাঁদ’), সাঁইথিয়ার ‘ভবানীপুর সপ্তপ্রদীপ’ (‘আফটার লাইফ’), লাভপুরের ‘বীরভূম সংস্কৃতি বাহিনী’(‘নজর’), বোলপুরের ‘নৃত্য নিকেতন’ (‘লোভের পরিমাণ’) নাট্যসংস্থা তাদের নাটক মঞ্চস্থ করেছে। প্রতি নাটক দেখতে ভিড় জমিয়েছেন নাট্যপ্রেমীরা। শেষ রবিবার সেখানে মঞ্চস্থ হয়েছে বোলপুরের ‘কিণাঙ্ক’ সংস্থার ‘ডাকঘর’ এবং সিউড়ির ‘ইয়াং নাট্য সংস্থা’র ‘কিংবদন্তি’। নাট্যশিল্পী শুভব্রত রায়চৌধুরীর নির্দেশনায় ‘ডাকঘর’-এর এই নতুন প্রযোজনা দর্শকদের ভাবিয়েছে। নজর কেড়েছে অমলের ভূমিকায় অভিনয় করা স্থানীয় শৈলবালা গার্লস হাইস্কুলের পঞ্চম শ্রেণির পড়ুয়া শ্রুতি রায়চৌধুরী। আগামী রবিবার মঞ্চস্থ হবে বোলপুরের ‘ইলোরা’ সংস্থার ‘দুই যে ছিল রাজা’ এবং সাঁইথিয়ার ‘ওয়েকআপ’ নাট্যসংস্থার ‘ও কে গো’। আগামী ১৭ মার্চের মধ্যে ‘থিয়েটার বারোমাস্যা’র পরবর্তী ক্যালেন্ডার তৈরি হবে। গোটা বছরে কী নাটক দেখবেন, তা জানার অপেক্ষায় বীরভূমের নাট্যপ্রেমীরা।

সঙ্গীত সাধক

‘গা ন-বাজনা-মতিচুর/ তিন নিয়ে বিষ্ণুপুর’— প্রাচীন এই প্রবাদটি এখনও লোকমুখে ফেরে। হ্যাঁ, তিনটি ক্ষেত্রেই এক সময় দেশজোড়া নাম ছিল বিষ্ণুপুরের। সেই নাম-ডাকের এখনও হেরফের হয়নি খুব একটা। শুধুমাত্র ‘মতিচুর’ নামের মিষ্টিটিই উধাও। ‘গান-বাজনা’ ঠিকই রয়েছে সেই আগের মতো। যদুভট্ট, জ্ঞান গোঁসাই, গোপেশ্বর বাঁড়ুজ্যেদের স্মৃতিকে ধরে রাখার চেষ্টা জারি রয়েছে। এখনও এই শহরের অলিতে-গলিতে কান পাতলে ধ্রুপদ সঙ্গীত চর্চার সুর-ঝঙ্কার ভেসে আসে বহু বাড়ির অন্দর থেকেই। সেই অব্যাহত সুর-স্রোতকে যাঁরা বেগমান রেখেছেন, তাঁদেরই অন্যতম সঙ্গীত-সাধক সুজিত গঙ্গোপাধ্যায়। জন্ম ১৯৫৩ সালের ৪ মার্চ। পিতৃদেব অমরনাথ গঙ্গোপাধ্যায় এক জন যশস্বী শিল্পী। দুর্গাপুরের ‘গীতিকুঞ্জ’ সঙ্গীত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ছিলেন। সেই দুর্গাপুরে পিতার সান্নিধ্যে অত্যন্ত অল্প বয়সেই সঙ্গীত শিক্ষার সূচনা। মাত্র ১৪ বছর বয়সে গোপেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায় নামাঙ্কিত চ্যালেঞ্জ ট্রফি পেয়েছিলেন সঙ্গীত প্রতিযোগিতায়। সুজিতবাবু রামানন্দ কলেজ থেকে কলা বিভাগে স্নাতক হয়ে ভর্তি হন রবীন্দ্রভারতীতে। সেখান থেকে ক্লাসিক্যাল মিউজিকে এমএ পাশ করেন ১৯৭৮ সালে। সেখানে শিক্ষক হিসেবে পেয়েছিলেন অমিয়রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, ধীরেন্দ্রচন্দ্র মিত্র, চিন্ময় লাহিড়িদের মতো কৃতী সঞ্জীতজ্ঞদের সান্নীধ্য। সহপাঠী ছিলেন পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী, সমরেশ চৌধুরীর মতো একালের খ্যাতিমান সঙ্গীত শিল্পীরা। কলকাতা থেকে ফিরে মাত্র ২৫ বছর বয়সে ১৯৭৮ সালে অধ্যক্ষের দায়িত্ব নেন ভারতের প্রথম মিউজিক কলেজ হিসেবে পরিচিত বিষ্ণুপুরের রামশরণ সঙ্গীত মহাবিদ্যালয়ের। ‘দেশিকোত্তম’ গোপেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায়, ‘পদ্মশ্রী’ সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় যে চেয়ারে বসে চালিয়ে এসেছেন বিখ্যাত এই কলেজটির প্রশাসনিক ও শিক্ষামূলক দায়িত্ব, তিনি ওই সব সঙ্গীত-মনীষীদের পথ ধরেই যথেষ্ট কৃতীত্বের সঙ্গে পালন করছেন দায়িত্ব। একই সঙ্গে নিজের বাড়িতেও শিক্ষা দিচ্ছেন অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রীর। ছাত্র-ছাত্রী তৈরি বা সঙ্গীত শিক্ষাক্রম চালানোর পশাপাশি নিজের চর্চাও চলছে নিয়মিত। দেশের নানা প্রান্তে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত শিল্পী হিসাবে যোগ দিচ্ছেন। কলকাতার বাংলা অকাদেমি সভাগৃহে একটি অনুষ্ঠানে পণ্ডিত ভি জি যোগের হাত থেকে ‘সোপান সম্মান’ পেয়েছেন ১৯৯৭ সালে। বাঁকুড়া জেলা সংস্কৃতি সংসদ তাঁকে দিয়েছে ‘যদুভট্ট সম্মান’ও।

নিজের মতো

ছবির মধ্যে কবিতা খুঁজত সে, শব্দের ভিতর গোপন গহন ধ্বনি। ‘বিকেলের খামোকা খেয়াল/ ধুলো পড়া বই-এর উপর আঁকিবুঁকি/ নীল নির্জন, সবুজ বনে হলুদ ফুল/ এ সবকিছুই’ ছিল কবিতার খাতায় নিজের মতো। সে তরুণ কবি শিবাদিত্য রায়। ২০১৩-তে তার প্রিয় রং আর রেখার শান্তিনিকেতন, অসমাপ্ত কবিতার পাণ্ডুলিপি ফেলে মাত্র বাইশেই এক কার্তিকে দুপুরে চলে গিয়েছে। আদতে সিউড়ির বাসিন্দা শিবাদিত্য পড়াশোনার জন্য শান্তিনিকেতনে এসেছিল। বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকত সীমান্তপল্লিতে। একটি আন্তর্জাতিক সংবাদসংস্থার ভুবনেশ্বর শাখায় চিত্র সাংবাদিক হিসাবে যোগও দিয়েছিল মৃত্যুর কিছুদিন আগে। শান্তিনিকেতনের ‘পেনসিল বুকস’ থেকে প্রকাশিত হয়েছে শিবাদিত্যর কবিতা সংকলন ‘থাকুক নিজের মতো’। শব্দের পর শব্দ ব্যবহারে মায়া রং তাঁর প্রতিটি কবিতায়। অদ্ভূত এক নিঃসঙ্গতা সেই মায়া রঙের বন্দরে নেমে আসে। তরুণ কবির কাব্য সংকলন প্রকাশ করতে গিয়ে প্রকাশক লিখছেন, ‘‘শিবাদিত্য এই বইটার জন্য কোনও ভূমিকা লেখেনি,/ ২০১৩-র পর থেকে সে আর কোনদিন কবিতা লিখবে না!’’

ছবিঘর

স্থানীয় ‘নৃত্যমন্দির’-এর ‘শকুন্তলা’ নৃত্যনাট্যের একটি দৃশ্য। রামপুরহাটের রক্তকরবী পুরমঞ্চে।—সব্যসাচী ইসলাম

cultural news book relase
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy