Advertisement
E-Paper

ডাক্তার হতে চান দুই কৃতী

সুবোধবাবু বলেন, “ছেলেকে ছোট থেকেই শৃঙ্খলাপরায়ণ করার চেষ্টা করেছিলাম। তাতেই হয়তো সফল হয়েছে।” বড়জোড়া উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায় বলেন, “গৌরব মাধ্যমিকের পরে উচ্চমাধ্যমিকেও ও সেরার তালিকায় উঠেছে।” 

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৮ জুলাই ২০২০ ০৩:৪০
গৌরব মণ্ডল,বড়জোড়া হাইস্কুল (এইচ এস) এবং অর্পণ মণ্ডল, বাঁকুড়ার কেন্দুয়াডিহা হাইস্কুল

গৌরব মণ্ডল,বড়জোড়া হাইস্কুল (এইচ এস) এবং অর্পণ মণ্ডল, বাঁকুড়ার কেন্দুয়াডিহা হাইস্কুল

মাধ্যমিকের মেধাতালিকায় নাম ছিল দশমে। ৪৯৯ পেয়ে উচ্চমাধ্যমিকে সম্ভাব্য প্রথম হওয়ার দিকে এগিয়ে গিয়েছেন বাঁকুড়ার বড়জোড়া উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্র গৌরব মণ্ডল। পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, অঙ্ক, জীববিদ্যায় ১০০ পেয়েছেন গৌরব। ইংরেজিতে ৯৯। তিনি বলেন, “ভাল ফল হবে আশা ছিল। তবে এতটা ভাল হবে, ভাবিনি।” ডাক্তার হতে চাওয়া কৃতী ছাত্রটি জানান, প্রতিটি বিষয়ে টিউশন নিতেন। গৌরবের বাবা সুবোধ মণ্ডল প্রাক্তন সেনাকর্মী। মা শিপ্রাদেবী গৃহবধূ। সুবোধবাবু বলেন, “ছেলেকে ছোট থেকেই শৃঙ্খলাপরায়ণ করার চেষ্টা করেছিলাম। তাতেই হয়তো সফল হয়েছে।” বড়জোড়া উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায় বলেন, “গৌরব মাধ্যমিকের পরে উচ্চমাধ্যমিকেও ও সেরার তালিকায় উঠেছে।”

ডাক্তার হতে চান বাঁকুড়ার কেন্দুয়াডিহি হাইস্কুলের ছাত্র অর্পণ মণ্ডলও। তিনিও ৪৯৯ পেয়েছেন। ইংরেজিতে ৯৯ এবং পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, অঙ্ক এবং জীববিদ্যায় ১০০ পেয়েছেন বাঁকুড়ার কাটজুড়িডাঙার বাসিন্দা অর্পণ। অর্পণ বলেন, ‘‘অন্য বার যে ভাবে উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফল আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষণা করা হয় এ বার তেমন হল না। সে আক্ষেপ থাকবে।” তাঁর বাবা অসিতকুমার মণ্ডল শিক্ষক। মা অমিতাদেবী গৃহবধূ। অমিতাদেবী বলেন, “খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠা অভ্যাস অর্পণের। সকালে উঠে বেশ কয়েক ঘণ্টা পড়ত। ’’

wbchse result 2020 student result
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy