Advertisement
১৯ মে ২০২৪

এমজি রয়্যালস জিতল রাজু কবীর একাদশ

সীমিত ওভারের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ‘এমজি রয়্যাল্স ট্রফি’ জিতে নিল বীরভূমের রাজু কবীর একাদশ। শুক্রবার দুবরাজপুরের সাহাপুর পঞ্চায়েতের বড়গুণসীমা গ্রামের মাঠে প্রতিযোগিতার ফাইনালে জেলার দলটি হুগলির চুঁচুড়ার এভারগ্রিন একাদশকে আট উইকেটে হারিয়ে দেয়।

দুবরাজপুরের সাহাপুর পঞ্চায়েতের বড়গুণসীমা গ্রামে চলছে ক্রিকেট ফাইনাল। ছবি: দয়াল সেনগুপ্ত।

দুবরাজপুরের সাহাপুর পঞ্চায়েতের বড়গুণসীমা গ্রামে চলছে ক্রিকেট ফাইনাল। ছবি: দয়াল সেনগুপ্ত।

নিজস্ব সংবাদদাতা
দুবরাজপুর শেষ আপডেট: ১০ জানুয়ারি ২০১৫ ০০:৩০
Share: Save:

সীমিত ওভারের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ‘এমজি রয়্যাল্স ট্রফি’ জিতে নিল বীরভূমের রাজু কবীর একাদশ।

শুক্রবার দুবরাজপুরের সাহাপুর পঞ্চায়েতের বড়গুণসীমা গ্রামের মাঠে প্রতিযোগিতার ফাইনালে জেলার দলটি হুগলির চুঁচুড়ার এভারগ্রিন একাদশকে আট উইকেটে হারিয়ে দেয়। স্থানীয় একগুচ্ছ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে গত রবিবার থেকে ওই ক্রিকেট টুর্নামেন্ট শুরু হয়েছিল। এ নিয়ে ওই ক্রিকেট প্রতিযোগিতা দ্বিতীয় বর্ষে পড়ল। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের মোট ১৬টি দল যোগ দিয়েছিল। সেমিফাইনাল দু’টি হওয়ার পর চারটি দল থেকে উঠে আসে এ দিনের দল দু’টি।

এ দিন বিকেলে সাহাপুর পঞ্চায়েতের ওই প্রত্যন্ত গ্রামে ফাইনাল খেলা দেখতে অগুণতি মানুষ ভিড় জমিয়েছিলেন। মাঠে দু’দলের খেলোয়াড়েরাই পরেছিলেন সুদৃশ্য রঙিন পোশাক। মাঠের চারিদিকে ছিল নানা ব্যানার, পোস্টার, ফ্লেক্স। বাংলা ও হিন্দিতে কমেন্ট্রির ব্যবস্থা ছিল। প্রথমে ব্যাট করে হুগলির দলটি নির্ধারিত ১৪ ওভারে ১০১ রান করে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ২ উইকেট হারিয়েই ১২.১ ওভারের মধ্যে প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় রাজু কবীর একাদশ। আয়োজকদের পক্ষে এমডি মহিম বলেন, “প্রতি দিন চারটি দলকে নিয়ে নকআউটের ধাঁচে খেলা হয়েছে। ফলাফলের নিরিখে প্রতি দিনই একটি করে দল সেমিফাইনালে উঠেছিল। প্রতিটি খেলাই দারুণ জমেছে।” তিনি জানান, বিজয়ী ও রানার্সদের জন্য ট্রফি ছাড়াও ৪৪,৪৪৪ টাকা ও ৩৩,৩৩৩ টাকা নগদ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। ম্যাচে সেরা খেলোয়াড়, সেরা ফিল্ডার-সহ একাধিক পুরস্কার ছিল। এ দিন খেলা দেখতে হাজির ছিলেন দুবরাজপুরের পুরপ্রধান পীযূষ পাণ্ডে, দুবরাজপুর রামকৃষ্ণ আশ্রমের শীর্ষ সেবক সত্যাশিবানন্দ প্রমুখ। পুরস্কার বিতরণী সভায় যোগ দেন জেলার সভাধিপতি বিকাশ রায়চৌধুরী।

হাতির হানা। ফের হাতির হানায় নষ্ট হল ফসল। বাঁকুড়ার বড়জোড়ার পখন্না গ্রামের ঘটনা। বৃহস্পতিবার রাতে প্রায় ৪০টি হাতির দল পখন্না গ্রামের কয়েক বিঘা জমির আলু নষ্ট করেছে, দু’টি ধানের মড়াইও ভেঙেছে। ক্ষতিপূরণের দাবিতে শুক্রবার ক্ষতিগ্রস্তরা বড়জোড়া রেঞ্জ অফিসে যান। ক্ষতিগ্রস্তদের সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে জেলা বন দফতর।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE