নিজের বিভাগে কাজে যাওয়ার পথে দিন দুপুরে ছিনতাই হওয়া ভিন রাজ্যের ছাত্রীর মোবাইল উদ্ধার করল পুলিশ। সেই সঙ্গে এই ছিনতাই চক্রের সঙ্গে যুক্ত তিন জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার আজ মঙ্গলবার তাদেরকে বোলপুর আদালতে তোলা হবে। কয়েকদিন ধরে বোলপুর-শান্তিনিকেতন এলাকায় বেশ কয়েকটি ছিনতাইয়ের ঘটনায় কার্যত নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। বোলপুর থানার আইসি দেবকুমার রায়ের নেতৃত্বে শান্তিনিকেতন তদন্ত কেন্দ্রের এএসআই নারায়ণচন্দ্র নন্দীকে নিয়ে একটি তদন্তকারী দল গঠন করেন বোলপুরের এসডিপিও সূর্যপ্রতাপ যাদব। জেলা পুলিশ জানিয়েছে, শান্তিনিকেতন তদন্ত কেন্দ্রের এএসআই মোবাইলের আইইএমআই নম্বরের সূত্র ধরে বর্ধমানের কেতুগ্রাম থানা এলাকায় হানা দেন। কেতুগ্রাম থানার রায়নার বাসিন্দা তিলক মির্ধা পেশায় মোবাইল বিক্রেতাকে আটক করা হয়। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ওই থানা এলাকার এরিয়াপুরের বাসিন্দা স্থানীয় কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সম্রাট রুদ্রকে ধরা হয়। সম্রাট রুদ্রকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তার নিকট আত্মীয় বোলপুরের ধর্মরাজতলার বাসিন্দা তথা বিশ্বভারতীর শিল্প সদনের টেকস্টাইল বিভাগের প্রাক্তন ছাত্র প্রসেনজিৎ দে’কে আটক করা হয়। পুলিশের দাবি, জেরায় তারা দোষ স্বীকার করেছে। শুধু ওই ছাত্রীর মোবাইল নয়, এই এলাকা থেকে চুরি যাওয়া আরও তিনটি মোবাইল তাদের হেফাজত থেকে উদ্ধার হয়েছে। বোলপুরের আইসি দেবকুমার রায় বলেন, “এসডিপিও দফতরের সামনে ২৬ জুলাই বিশ্বভারতীর এক ছাত্রীর মোবাইল ও ব্যাগ ছিনতাই হয়। ওই ঘটনার তদন্তে নেমে আমরা বোলপুরের এক জন এবং বর্ধমানের দু’জনকে গ্রেফতার করেছি। এই ছিনতাই চক্রের সঙ্গে আর কেউ জড়িত রয়েছে কি না সেটাও খতিয়ে দেখছি আমরা।”
নিখোঁজ বালক। খেলতে বেরিয়ে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছে ৯ বছরের এক বালক। পুলিশ জানিয়েছে, গত ১ সেপ্টেম্বর ৭/৯ নম্বর এলাকার বাসিন্দা দামোদর ঘোষের ছেলে বিদ্যুৎ খেলতে যাবে বলে বাড়ি থেকে বেরোয়। তার পরে আর ফেরেনি। দামোদরবাবু থানায় নিঁখোজ ডায়েরি করেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy