E-Paper

বেতন হয়নি, বিপাকে অস্থায়ী বৃত্তিশিক্ষকেরা

বৃত্তিশিক্ষক ও প্রশিক্ষকদের অভিযোগ, রাজ্যের কারিগরি শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়ন দফতরের অধীনে থাকা সত্ত্বেও বৃত্তিশিক্ষা পরিচালিত হয় এবং তাঁদের বেতন দেওয়া হয় বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ০৭:৩০
Teacher

সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ওই শিক্ষক-প্রশিক্ষকদের। প্রতীকী ছবি।

মাসে মাত্র সাড়ে ১৩ হাজার টাকা বেতন পান বৃত্তি শাখার অস্থায়ী শিক্ষক-শিক্ষিকারা। বৃত্তিশিক্ষা শাখার প্রশিক্ষকদের পারিশ্রমিক সাত হাজার। ফেব্রুয়ারির প্রায় অর্ধেক হয়ে গেল। কিন্তু ওই শিক্ষক-প্রশিক্ষকেরা এখনও জানুয়ারির বেতন পাননি বলে অভিযোগ। পশ্চিমবঙ্গ ভোকেশনাল মহিলা সেলের প্রধান উপদেষ্টা মনোজ চক্রবর্তী সোমবার বলেন, ‘‘নামমাত্র বেতনটুকুও না-পেয়ে দুর্মূল্যের বাজারে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ওই শিক্ষক-প্রশিক্ষকদের।’’

বৃত্তিশিক্ষক ও প্রশিক্ষকদের অভিযোগ, রাজ্যের কারিগরি শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়ন দফতরের অধীনে থাকা সত্ত্বেও বৃত্তিশিক্ষা পরিচালিত হয় এবং তাঁদের বেতন দেওয়া হয় বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে। পশ্চিমবঙ্গ ন্যাশনাল স্কিলস কোয়ালিফিকেশনস ফ্রেমওয়ার্ক বা এনএসকিউএফ শিক্ষক পরিবারের রাজ্য সম্পাদক, অস্থায়ী কারিগরি শিক্ষক শুভদীপ ভৌমিক জানান, অক্টোবরে ১০২ জন শিক্ষক এবং ২১৮ জন ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্টকে ছাঁটাই করা হয়েছে। তার প্রতিবাদে ময়দানে গান্ধী-মূর্তির তলায় চলছে ধর্না-বিক্ষোভ। সেই ছাঁটাইয়ের সঙ্গে জুড়ে গিয়েছে বেতন না-পাওয়ার বিষয়টি। তাঁদের দাবি, ছাঁটাই হওয়া শিক্ষকদের পুনর্বহাল করতে হবে, স্থায়ী করতে হবে শিক্ষক-প্রশিক্ষকদের।

এই বিষয়ে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কারিগরি শিক্ষা মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনের বক্তব্য জানা যায়নি।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Teacher Scholarship

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy