Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
Madhyamik Exam

এক ক্লিকেই মিলতে পারে মাধ্যমিকের মার্কশিট, দ্রুত ব্যবস্থা করতে চায় পর্ষদ

মঙ্গলবার এনআইসির মহানির্দেশক তথা স্টেট ইনফরমেটিকস অফিসারকে চিঠি দিয়েছে পর্ষদ। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় এই চিঠি দিয়েছেন এনআইসির মহানির্দেশককে।

Image of students.

এক ক্লিকেই সকলকে মার্কশিট দিতে চায় পর্ষদ। ছবি: সংগৃহীত।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৭ জুন ২০২৩ ১৫:১৪
Share: Save:

এক ক্লিকেই মিলতে পারে মাধ্যমিকের মার্কশিট। ২০০১ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত যাঁরা মাধ্যমিক পাশ করেছিলেন তাদের জন্য এক ক্লিকেই মার্কশিট এবং শংসাপত্রের কপির ব্যবস্থা করতে উদ্যোগী হয়েছিল রাজ্য। সেই ব্যবস্থা করে ফেলেছিল পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে ন্যাশনাল ইনফরমেটিকস সেন্টার (এনআইসি) নিজেদের দায়িত্ব পালন করেনি বলেই অভিযোগ উঠেছে। সেই তথ্য এখনও ‘ডিজি লকারে’ না তোলায় পরিষেবাটি এখনও শুরু করা যায়নি বলেই পরিষেবা শুরু করতে পারেনি মধ্যশিক্ষা পর্ষদ।

তাই এই কাজে গতি আনতে মঙ্গলবার এনআইসির মহানির্দেশক তথা স্টেট ইনফরমেটিকস অফিসারকে চিঠি দিয়েছে পর্ষদ। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় এই চিঠি দিয়েছেন এনআইসির মহানির্দেশককে। ডিজি লকারের নীতি মেনে অন্তত ১ কোটি ছাত্রছাত্রীর তথ্যপঞ্জি সংগ্রহ তৈরি করেছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। শুধু তথ্যপঞ্জি সংগ্রহই নয়, গত বছরের ২০ এপ্রিল তা স্টেট ডেটা সেন্টারে জমাও দিয়েছে পর্ষদ। তবে এখনও সেই তথ্য ‘ডিজি লকারে’ তুলতে পারেনি এনআইসি কর্তৃপক্ষ। তাই ২০১৫-২০২১ পর্যন্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীরা ‘ডিজি লকারে’র সুবিধা পেলেও, তার আগের মাধ্যমিক উত্তীর্ণরা এই পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। ‘ডিজি লকারে’ এই তথ্য থাকলে পৃথিবীর যে কোনও জায়গা থেকে সেগুলির প্রিন্ট নেওয়া সম্ভব। আগে কারও মাধ্যমিক পরীক্ষার মার্কশিট বা শংসাপত্র হারিয়ে গেলে তার জন্য পুলিশে অভিযোগ জানানো থেকে শুরু করে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সদর অফিসে দৌড়দৌড়ি করতে হত। এমন সব হয়রানির দিন শেষ করতেই দ্রুত এই পরিষেবা শেষ করতে চায় পর্ষদ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE