Advertisement
E-Paper

বিমানও এ বার ‘মেড ইন চায়না’

দেশীয় প্রযুক্তিতে বিমান বানিয়ে এ বার নয়া আকাশে উড়তে চায় চিন। সোমবার সেই লক্ষ্যেই এক বড় লাফ দিল তারা। চিনের প্রথম যাত্রীবাহী বিমান এ দিন দিনের আলো দেখল। এর ফলে বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রে ইউরোপ-আমেরিকা উপর নির্ভরশীলতা কমবে, এমনটাই মনে করে চিন। কারণ, এত দিন ইউরোপ-আমেরিকার থেকেই বড় বিমান কিনত তারা।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ০২ নভেম্বর ২০১৫ ১৫:২৫
জনসমক্ষে এল চিনের বিমান। ছবি: এএফপি।

জনসমক্ষে এল চিনের বিমান। ছবি: এএফপি।

দেশীয় প্রযুক্তিতে বিমান বানিয়ে এ বার নয়া আকাশে উড়তে চায় চিন। সোমবার সেই লক্ষ্যেই এক বড় লাফ দিল তারা। চিনের প্রথম যাত্রীবাহী বিমান এ দিন দিনের আলো দেখল। এর ফলে বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রে ইউরোপ-আমেরিকা উপর নির্ভরশীলতা কমবে, এমনটাই মনে করে চিন। কারণ, এত দিন ইউরোপ-আমেরিকার থেকেই বড় বিমান কিনত তারা।

১৬৮ যাত্রী আসনযুক্ত ‘সি-৯১৯’ বিমানটিতে আদতে ‘ন্যারো-বডি’র। বছর খানেক ধরেই সাংহাইয়ে কমার্শিয়াল এয়ারপোর্ট কর্পোরেশন অব চায়না (সিওএমএসি)-র তত্ত্বাবধানে ওই বিমান প্রস্তুতিতে উঠেপড়ে লেগেছে বহু কর্মী। গোটা প্রকল্পের খরচ এখনো জানানো না হলেও এতে ৭.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঢেলেছে এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট ব্যাঙ্ক অব চায়না। দেশের বাজারে তো বটেই বিদেশের বাজারেও এই প্রকল্পে উৎসাহজনক সাড়া পাওয়া গিয়েছে। ইতিমধ্যেই সিঙ্গাপুর থেকে এই বিমানের বরাত এসেছে। তবে এখনই এই বিমানকে বাজারে ছাড়া হবে না। সম্ভবত আগামী বছরে তা ঊড়বে আকাশে। তবে চিনের সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ’১৬ নয় ২০১৭-তে উড়বে ‘সি-৯১৯’।

এ দিন একটি ছোট ট্র্যাকে করে ৩৯ মিটার লম্বা বিমানটি জনসমক্ষে আনা হয়। সাদা-সবুজ রঙের বিমানটিকে তখন ঘিরে ছিল প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত টেকনিশিয়ানরা। সিওএমএসি-র গর্বিত চেয়ারম্যান এ দিন বলেন, “দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি চিনের প্রথম ‘সি-৯১৯’ বিমান তৈরি করাটা একটা মাইলফলক।”

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy