Advertisement
E-Paper

পানামা তদন্তে হানা ডয়েশ ব্যাঙ্কে

পানামা নথি সংক্রান্ত টাকা পাচারের তদন্তে ডয়েশ ব্যাঙ্কের ৬টি দফতরে তল্লাশি চলল বৃহস্পতিবার। এর মধ্যে জার্মানির বৃহত্তম এই ব্যাঙ্কটির ফ্রাঙ্কফুর্টের সদর দফতরও রয়েছে। ব্যাঙ্কিং সংক্রান্ত প্রচুর কাগজপত্র এবং ডিজিটাল নথি বাজেয়াপ্ত করেছে তদন্তকারী দল। 

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ৩০ নভেম্বর ২০১৮ ০২:০৩

পানামা নথি সংক্রান্ত টাকা পাচারের তদন্তে ডয়েশ ব্যাঙ্কের ৬টি দফতরে তল্লাশি চলল বৃহস্পতিবার। এর মধ্যে জার্মানির বৃহত্তম এই ব্যাঙ্কটির ফ্রাঙ্কফুর্টের সদর দফতরও রয়েছে। ব্যাঙ্কিং সংক্রান্ত প্রচুর কাগজপত্র এবং ডিজিটাল নথি বাজেয়াপ্ত করেছে তদন্তকারী দল।

জার্মানির আর্থিক রাজধানী ফ্রাঙ্কফুর্ট এবং তার উপকণ্ঠের ওই দফতরগুলিতে আজ সকাল থেকেই হানা দেয় প্রায় ১৭০ জন পুলিশ অফিসার, আইনজীবী এবং আয়কর ইন্সপেক্টরদের দল। অভিযোগ, পানামা নথিতে নাম উঠে আসা গ্রাহকদের ভুয়ো ‘অফশোর’ (অন্য দেশে) সংস্থা তৈরি করে টাকা পাচারে সাহায্য করেছিলেন ডয়েশ ব্যাঙ্কেরই দুই কর্মী। তবে তাঁদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। এটুকু জানা গিয়েছে যে, তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৫০ এবং ৪৬ বছর। আজ এই তল্লাশির পরেই ব্যাঙ্কটির শেয়ারের দর ৩.৪ শতাংশ পড়ে যায়। বিবৃতিতে ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ বলেছেন, ‘‘তদন্তে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করছি। প্রয়োজনীয় তথ্য তদন্তকারীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।’’

নানা দেশের বিত্তশালীদের গোপন রাখা বিপুল সম্পদের খতিয়ান মেলে পানামার আইনি প্রতিষ্ঠান মোসাক ফনসেকা থেকে ফাঁস হওয়া নথিতে। তাকেই বলা হয় ‘পানামা নথি’। জড়িয়ে যায় বহু ব্যাঙ্কের নামও। অভিযোগ ওঠে, গ্রাহকদের কালো টাকা সরাতে ‘কর ফাঁকির স্বর্গরাজ্য’ কিছু দেশে অজস্র ভুয়ো সংস্থা গঠনে সাহায্য করেছে তারা।

Panama papers case Doish Bank Corruption
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy