ফাইল চিত্র।
কোন গাড়ি বা বাইক কত মাইলেজ দেয় তা অল্পবিস্তর অনেকেই জানেন। অনেকেই আবার তা নিয়ে আগ্রহ দেখান গাড়ি বা বাইক কিনতে যাওয়ার আগে। বিমানের মাইলেজ সম্পর্কেও কিছুটা হয়তো জানবেন। এ বার ট্রেনের মাইলেজের বিষয়ে আসা যাক। আমরা জানি, বর্তমানে দু’ধরনের ট্রেন চলে— বিদ্যুৎ এবং ডিজেলচালিত।
এখন অবশ্য বেশির ভাগই বিদ্যুৎচালিত ট্রেন। লোকাল হোক বা প্যাসেঞ্জার, এখন বেশির ভাগ ট্রেন বিদ্যুতেই চলে। দূরপাল্লার ট্রেনও তাই। তবে এ ক্ষেত্রে এখনও ডিজেল ইঞ্জিনও ব্যবহার হয়। আবার মালগাড়িও যে হেতু অনেক দূরের রাস্তা সফর করে সে ক্ষেত্রেও ডিজেল ইঞ্জিনকে কাজে লাগানো হয়।
না, বিদ্যুৎচালিত ট্রেনের ইঞ্জিনের কথা নয়, এখানে আলোচ্য বিষয় ডিজেল ইঞ্জিনের মাইলেজ। এক লিটারে ডিজেল ইঞ্জিনের ট্রেন কতটা যায়? এ ক্ষেত্রে অবশ্যই নির্ভর করে ডিজেল ইঞ্জিনের ক্ষমতার উপর। ডিজেল ইঞ্জিনের ট্যাঙ্ককে তিন ভাগে ভাগ করা হয়— পাঁচ হাজার লিটার, সাড়ে পাঁচ হাজার লিটার এবং ছ’হাজার লিটার। এখানেও আবার হিসেব রয়েছে। ডিজেল ইঞ্জিন ট্রেনের কতগুলি কামরা টেনে নিয়ে যাচ্ছে তার উপর নির্ভর করে সেই ইঞ্জিন কতটা মাইলেজ দেবে।
যেমন, ১২ কোচযুক্ত কোনও প্যাসেঞ্জার ট্রেনের এক কিলোমিটার যেতে খরচ হয় ছ’লিটার ডিজেল। আবার ২৪ কোচের এক্সপ্রেস ট্রেনও একই মাইলেজ দেয়। ১২ কোচের এক্সপ্রেস ট্রেন আবার এক কিলোমিটার দূরত্ব যায় সাড়ে চার লিটারে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy