শিল্পমন্ত্রী শশী পাঁজা। —ফাইল চিত্র।
বিরোধীদের একাংশের দাবি, লগ্নি টানতে জমি অধিগ্রহণ করে রাজ্যে একগুচ্ছ শিল্প পার্ক শেষ গড়ে উঠেছিল বাম আমলেই। এমনকি সিঙ্গুর বিতর্কের পরেও পানাগড়ে প্রায় ১৫০০ একর জমিতে রাজ্য শিল্পোন্নয়ন নিগম যে শিল্প পার্ক গড়েছিল, তার ৫০০ একরে সার সংস্থা ম্যাটিক্সের কারখানা চলছে। তৃণমূল সরকার অবশ্য স্পষ্ট জানিয়েছে, তারা জমি অধিগ্রহণের বিরোধী। বৃহস্পতিবার সিআইআইয়ের সভায় রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী শশী পাঁজা জানালেন শিল্প পরিকাঠামো গড়তে ‘দিদি কী করেছেন’। তাঁর বক্তব্য, তৃণমূলের আমলে সরকারি জমিতেই একাধিক শিল্প পার্ক তৈরি হয়েছে। তার মধ্যে বন্ধ কারখানা ও সরকারি সংস্থার অব্যবহৃত জমিও রয়েছে।
এ দিন শিল্পমন্ত্রী জানান, ২০১১ সালের পরে ন’টি নতুন শিল্প পার্ক (মোট জমি ১৭৩৯.২৪০ একর) গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে অন্যতম দুর্গাপুরে ডিপিএলের অব্যবহৃত ১৩২.৫৯৯ একর, পশ্চিম বর্ধমানে বন্ধ হওয়া ঢাকেশ্বরী কটন মিলসের ১৯৩.২৯ একর, বেলুড়ে নিসকোর ৬৯.২২৫ একর, পশ্চিম বর্ধমানের মঙ্গলপুরে ৩১০.৩৬ একরের মতো জমিগুলি। সবুজ সাথী প্রকল্পে সাইকেলের চাহিদা পূরণে বিদ্যাসাগর শিল্প পার্কে যন্ত্রাংশ জুড়ে সাইকেল তৈরিতে লগ্নিকারীদের আহ্বান জানান শিল্পমন্ত্রী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy