জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ডের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ভাবে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে মঙ্গলবার। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং-এ আসন ফাঁকা রয়ে গেল ১৫১টি।
প্রত্যেক বছরই কিছু আসন ফাঁকা থেকে যায় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে। তবে সেই সংখ্যা এ বারের মতো নয়, জানিয়েছেন খোদ কর্তৃপক্ষই। বিশ্ববিদ্যালয় মনে করছে, চলতি বছর রাজ্য জয়েন্টের ফলপ্রকাশে বিলম্বই এত বেশি আসন ফাঁকা থাকার নেপথ্য কারণ।
আরও পড়ুন:
যাদবপুরে ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ডিন পার্থপ্রতিম বিশ্বাস বলেন, “দেরি করে কাউন্সেলিং শুরুর প্রভাব কতটা পড়েছে তা বোঝা গেল। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে এত আসন ফাঁকা থাকার কথা নয়। ভর্তি প্রক্রিয়ায় যত দেরি হবে তত মেধাবী পড়ুয়ার সংখ্যা কমবে।”
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ইঞ্জিনিয়ারিং-এ মোট আসন সংখ্যা প্রায় ১৩০০। ১৬টি বিভাগ রয়েছে ইঞ্জিনিয়ারিং-এ। কেন্দ্রীয় ভাবে ভর্তি প্রক্রিয়ার পর প্রায় ১০ শতাংশ আসন ফাঁকা রয়ে গেল যাদবপুরে। এই ফাঁকা আসন যাতে দ্রুত পূরণ করা যায়, সে জন্য এ বার বিকেন্দ্রীকরণের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করল উচ্চশিক্ষা দফতর।
অর্থাৎ এ বার সরকারি এবং বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলি নিজেদের শূন্য আসনগুলিতে নিজেরাই কাউন্সিলিংয়ের মাধ্যমে ছাত্র ভর্তি করাতে পারবে। গত বৃহস্পতিবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শূন্য আসন পূরণ করা নিয়ে বৈঠক ডাকা হয়েছে।