Advertisement
E-Paper

‘কখনও ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কথা বলিনি, আজ বলছি...’, কী কথা শোনালেন যিশু-কন্যা সারা?

নতুন জীবন শুরু করেছেন সারা সেনগুপ্ত। নতুন জায়গায় দিন কাটছে তাঁর। সেনগুপ্ত-কন্যার ভিডিয়োয় মা-মাসির কথা।

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৮ মার্চ ২০২৫ ১২:২৮
সারা সেনগুপ্তের জীবনে কারা গুরুত্বপূর্ণ?

সারা সেনগুপ্তের জীবনে কারা গুরুত্বপূর্ণ? ছবি: সংগৃহীত।

পোশাক বিপণির মুখ সারা সেনগুপ্ত। দেশ জুড়ে সেই সংস্থার বিজ্ঞাপনী প্রচার ছড়িয়ে। নিজের বাড়ি ছেড়ে পেশাদুনিয়ায় ব্যস্ত তিনি। চেনা গণ্ডির বাইরে কেমন জীবন কাটাচ্ছেন? কখনও নিজের কথা মুখ ফুটে বলেননি যিশু-নীলাঞ্জনা সেনগুপ্তের বড় মেয়ে। সারা এ বার সরব। এক দিকে নতুন জীবনের হাতছানি। অন্য দিকে চেনা গণ্ডির মায়া— দুইয়ের টানাপড়েনে কি দ্বিধায় তিনি? একটি ভিডিয়োবার্তায় সারা জানিয়েছেন, খানিকটা ভয়, খানিক ইতস্তত ভাব তাঁর মনে বাসা বেঁধেছে। তিনি এ-ও জানেন, চেনা জীবন ছেড়ে নতুন জীবনে পা রাখার শুরুতে এই অনুভূতিই স্বাভাবিক।

কতটা পথ পেরিয়ে, কোন কোন অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে পেশাজীবনে প্রবেশ করলেন সারা?

তারকা-কন্যা পিছন ফিরে নিজে দেখেছেন, দেখিয়েছেন সকলকে। মা নীলাঞ্জনার কোলে তাঁর জীবনের শুরু। মায়ের মতো মাসি চন্দনার ভূমিকাও তাঁর জীবনে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। এ ভাবেই সারা একটু একটু করে বড় হয়েছেন, তাঁর জীবনে নতুন সদস্য এসেছে। যেমন, তাঁর বোন জ়ারা। তারও পরে বন্ধুরা। এ ভাবেই প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগে আন্তর্জাতিক পোশাক বিপণির হয়ে হেঁটেছেন মার্জার সরণিতে। সারার পছন্দের পেশা তাই মডেলিং। তাঁর পছন্দে তাঁর মায়ের সিলমোহর রয়েছে।

নিজের জীবনের টুকরো ঝলকের সঙ্গে শোনা গিয়েছে তাঁর গলাও। সারা বলেছেন, “নতুন জীবন মানে ছেড়ে আসা দিনের কথা বার বার মনে পড়া। আমারও সেটাই হচ্ছে। পরিবার, বন্ধু, পোষ্যকে নিয়ে ঘেরা সে জীবন। খুবই আরামদায়ক সেই জীবন। তার বাইরেও একটা জীবন রয়েছে।” সেই জীবনও উপভোগ্য সারার কাছে। সেই জীবনে অনেক মজা আছে। কাজ ভাল হলে অনুরাগীদের প্রশংসা আছে। জীবনের ওঠাপড়া আছে। তিনি মনে করেন, সে সব নিয়েই জীবন সম্পূর্ণ হয়। তাই সারার কাছে এটি ‘দ্বিতীয় পরিবার’-এর মতোই আপন, ভালবাসার।

তা হলে কেন নতুন জীবন নিয়ে আনন্দের পাশাপাশি ভয় কাজ করেছে? ভিডিয়োবার্তায় সে কথাও বলেছেন সারা। তাঁর যুক্তি, “এই অনুভূতি প্রত্যেক মানুষের হয়। আমারও হচ্ছে। এটা লুকোনোর কোনও প্রয়োজন নেই।” নতুন পরিবেশে নিজেকে খাপ খাওয়ানোর জন্য তাঁর কোনও তাড়াও নেই। তিনি ধীরেসুস্থে নতুন আর পুরনো জীবনের মধ্যে সেতুবন্ধ গড়ার চেষ্টা করছেন। সারার বিশ্বাস, লক্ষ্যে স্থির থাকলে তা পূরণ হবেই।

Sara Sengupta jishu sengupta Nilanjana Sengupta
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy