Advertisement
E-Paper

সুশান্তের মৃত্যুর দিন কেন দু’টো অ্যাম্বুল্যান্স নিয়ে আসা হয়েছিল? মুখ খুললেন চালক

সুশান্তের মৃত্যুর দিন অর্থাৎ গত ১৪ জুন কুপার হাসপাতাল এবং সুশান্তের ফ্ল্যাটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছিল একটি নয়, দু’টি অ্যাম্বুল্যান্স। সুশান্তের দেহ নিয়ে আসার জন্য কেন দু’টি অ্যাম্বুল্যান্সের প্রয়োজন হল, তা নিয়ে প্রথম থেকেই চলছে বিস্তর জল্পনা। এ বার মুখ খুললেন অ্যাম্বুল্যান্স দু’টির চালক।

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ৩০ অগস্ট ২০২০ ১৯:৪০
বাঁ দিকে সুশান্তের নিথর দেহ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এবং ডান দিকে সুশান্ত সিংহ রাজপুত।

বাঁ দিকে সুশান্তের নিথর দেহ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এবং ডান দিকে সুশান্ত সিংহ রাজপুত।

সুশান্তের মৃত্যুর দিন অর্থাৎ গত ১৪ জুন কুপার হাসপাতাল এবং সুশান্তের ফ্ল্যাটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছিল একটি নয়, দু’টি অ্যাম্বুল্যান্স। সুশান্তের দেহ নিয়ে আসার জন্য কেন দু’টি অ্যাম্বুল্যান্সের প্রয়োজন হল, তা নিয়ে প্রথম থেকেই চলছে বিস্তর জল্পনা। এ বার মুখ খুললেন অ্যাম্বুল্যান্স দু’টির চালক।

‘ইণ্ডিয়া টুডে’-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওই দু’টি অ্যাম্বুল্যান্সের মধ্যে একটির চালক সাহিল জানান, প্রথম অ্যাম্বুল্যান্সের ট্রলির চাকা ভেঙে যাওয়ার জন্যই আর একটি অ্যাম্বুল্যান্স নিয়ে আসতে হয়। একই সুর দ্বিতীয় অ্যাম্বুল্যান্সটির চালক অক্ষয়ের গলাতেও। সুশান্তের দেহ নিচে নামিয়েছিলেন তিনিই। তিনিও বলেন, “আমার কাছে ফোন আসে। আমায় নির্দিষ্ট জায়গায় আসতে বলা হয়। আমি এবং আমার সহযোগী মিলে সুশান্তের দেহ অ্যাম্বুল্যান্সে নিয়ে আসি।”

কে ফোন করেছিল অক্ষয়কে? সুশান্তের দেহ নামিয়ে আনার সময় কি তাঁর দেহে ক্ষতচিহ্ন ছিল? এই প্রশ্নের উত্তরে অক্ষয় বলেন, কে ফোন করেছিলেন, তাঁর জানা নেই। তবে অ্যাম্বুল্যান্সের বিলের জন্য পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করলে পুলিশ সন্দীপের সঙ্গে আলাপ করিয়ে দেয় তাঁকে। অক্ষয়ের কথায়, “উনিই সব কিছুর দেখভাল করছিলেন। আমাকে পুলিশের তরফে বলা হয়, সন্দীপই টাকা মেটাবেন।”

আরও পড়ুন- ইন্ডাস্ট্রিকে তেল দিতে জন্মদিনে পার্টি করে পয়সা ওড়াতে পারব না: শ্রীলেখা

সুশান্তের গলায় এবং শরীরের অন্য অংশে ক্ষত-র কথা উড়িয়ে দিয়ে অক্ষয় বলেন, “গলার কাছে শুধু মাত্র একটিই দাগ ছিল। শরীরে আর কোনও ক্ষত আমার চোখে পড়েনি।”দিন কয়েক আগে অন্য এক সংবাদমাধ্যমে সুশান্তের মৃতদেহ বহন করা অ্যাম্বুল্যান্সের চালক হিসেবে দাবি করে সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন অক্ষয় ভান্ডগর বলে এক ব্যক্তি। তিনি বলেছিলেন, “সুশান্ত তখনও বেঁচে ছিলেন। তাঁর সারা দেহ হলুদ হয়ে গিয়েছিল।”

আরও পড়ুন- দিশার মৃত্যুর পর হার্ডডিস্ক মুছে ফেলতে বলেন সুশান্ত? সিদ্ধার্থের বয়ানে ঘনীভূত রহস্য

Sushant Singh Rajput Rhea Chakraborty Ambulance
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy