Advertisement
২৪ এপ্রিল ২০২৪

বৃহস্পতির সঙ্গে মঙ্গল, বুধ ও শুক্র এক রাশিস্থ হওয়ার ফলাফল

বৃহস্পতি ও মঙ্গল এক রাশিস্থ অথবা সমসপ্তমস্ত হলে জাতক অত্যন্ত সোজাসাপ্টা হয়ে থাকে। কথায় ও কাজে সব সময় এক হয়ে থাকে।

শ্রীমতী অপালা
শেষ আপডেট: ২৫ মার্চ ২০১৯ ০০:০০
Share: Save:

বৃহস্পতি ও মঙ্গল এক রাশিস্থ অথবা সমসপ্তমস্ত হলে জাতক অত্যন্ত সোজাসাপ্টা হয়ে থাকে। কথায় ও কাজে সব সময় এক হয়ে থাকে। সমাজে প্রভাব থাকে ও অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়। যে কাজেই হাত দিক না কেন তা হৃদয় দিয়ে করে।

কোনও জিনিস ভাল না লাগলে মানিয়ে নেওয়ার ইচ্ছা থাকে না। এদের আউটডোর গেম খুবই পছন্দের হয়। ভ্রমণপিপাসু, নেতৃত্বদান করার ক্ষমতা অথবা ইচ্ছা, কারও বশ্যতা না মানা, সাহস, শক্তি ও এগিয়ে চলার অদ্যম ইচ্ছা এই সংযোগে থাকে।

বৃহস্পতি ও বুধের সংযোগের ফলে জাতক অর্থ সম্বন্ধে একটু বেহিসেবি হয়ে থাকে। সঠিক ক্ষেত্রে অর্থলগ্নি করার ক্ষেত্রে কিছু ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে এবং যার ফলে এদের অর্থিক অবস্থা অল্পবিস্তর নড়বড়ে থাকে।

তা ছাড়া এদের ব্যক্তিত্ব খুব সুন্দর হয় এবং এদের বিচার শক্তি দেখবার মতো হয়ে থাকে। এদের বিশ্লেষণ অপরিবর্তনীয় হয়। কারণ সবদিক থেকে তা সঠিক হয়ে থাকে। এরা সিদ্ধান্ত নিতে ভীষণ দেরি করে। এদের একাধিক আয়ের রাস্তা হওয়ার সম্ভাবনা খুবই প্রবল থাকে।

আরও পড়ুন: বৃহস্পতির সঙ্গে শনি ও রাহু এবং কেতুর এক রাশিস্থ হওয়ার ফলাফল

বৃহস্পতি ও শুক্র এক রাশিস্থ বা সমসপ্তমস্ত হলে বিরাট সাফল্য নির্দেশ করে। জাতক বিবাহে সৌভাগ্যবান হয়। অর্থাৎ জীবনসঙ্গী অত্যন্ত মার্জিত, সুরুচিসম্পন্ন এবং হৃদয়বান হয়ে থাকে। এরা জীবনে প্রচুর ধনসঞ্চয় করে থাকে। জাতক নিজের সামাজিক প্রতিষ্ঠা বজায় রাখার জন্য সমস্ত কিছু করবে।

ভ্রমণ করে সুখী হবে এবং মনের বাসনা পূরণ করতে সক্ষম হবে। এদের বুদ্ধি এত তীক্ষ্ণ হয় যে, সহজে এদের ঠকানো যায় না। এদের সঙ্গী অত্যন্ত ভাগ্যবান হয়। এরা যদি রাজনীতিতে থাকে, তা হলে সকলের ভালবাসা অর্জন করার ক্ষমতা রাখে। এদের টাকা কোথাও বেশি দিন আটকে থাকে না। এবং এদের খুব ঋণে জড়িয়ে পড়তে হয় না।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Jupiter Mars Mercury Venus
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE