সব মানুষেরই জীবনে এমন একটা সময় আসে যখন কিছুই ঠিকমতো চলে না। যে দিকেই শান্তি খুঁজতে যাওয়া হয়, সেখান থেকেই নতুন সমস্যা সঙ্গে নিয়ে ফিরতে হয়। কাছের মানুষেরাও ভুল বুঝতে শুরু করে। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। কোনও কাজে মন বসে না।
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় কোনও কাজ যেটির জন্য আমরা বহু দিন ধরে অধীর আগ্রহ নিয়ে বসে রয়েছি, প্রচুর পরিশ্রম করেছি, সেটা একদম গোড়ায় এসে ভেস্তে গেল। হওয়া কাজটা হতে হতেও হল না। তখন স্বাভাবিক ভাবেই খুব খারাপ লাগে, মন ভেঙে যায়। তবে এর নেপথ্যে ঠিক কী কারণ রয়েছে সেটা হলফ করে বা সম্ভব নয়। সেটা সঠিক ভাবে বিচার করার জন্য সবার আগে জন্মছকের বিচার করা দরকার।
এই সবের নেপথ্যে অশুভ গ্রহের কারসাজি থাকতে পারে। থাকতে পারে দুষ্টু লোকের কুনজরের প্রভাব। নানা কারণে আমাদের জীবন বিভীষিকাময় উঠতে পারে বলে মনে করছে জ্যোতিষশাস্ত্র। কিন্তু কিছু হলেই তো সব সময় সকলের পক্ষে জ্যোতিষীর কাছে জন্মছক নিয়ে ছোটা সম্ভব নয়। তবে রেহাই পাওয়ার উপায়? বজরংবলির আরাধনা।
আরও পড়ুন:
আমরা প্রায় সকলেই জানি যে হনুমানজি তাঁর ভক্তদের সর্বদা খুশি রাখতে চান। তিনি তাঁদের মনের কথা শোনেন। হনুমানজি কখনও তাঁর ভক্তদের নিরাশ করেন না। নিষ্ঠাভরে, মন দিয়ে হনুমানজিকে ডাকলে তিনি সাফল্যের পথ দেখিয়ে দেন। সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার রাস্তাও খুলে দেন। প্রতি মঙ্গলবার করে হনুমানজির আরাধনা তো করতেই হবে। তারই সঙ্গে মাসের যে কোনও একটা মঙ্গলবার হনুমান মন্দিরে তিনটে জিনিস নিবেদন করতে হবে। তা হলেই ভাগ্যের চাকা উন্নতির পথে ঘুরবে।
হনুমান মন্দিরে কোন তিন জিনিস অর্পণ করতে হবে?
১. মিঠাপান।
২. নারকেল।
৩. ছোলা ও গুড়।
যে কোনও সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কোনও এক মঙ্গলবার হনুমানজির মন্দিরে গিয়ে এই তিনটি অতি সাধারণ জিনিস নিবেদন করে দেখুন। ভাগ্যের পরিবর্তনে নিজেই চমকে যাবেন। সকল বাধা দূর হবে।