—প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।
দোসার সঙ্গে সম্বর থাকাই দস্তুর। কিন্তু সেই সম্বর না দেওয়া নিয়েই যত কাণ্ড ঘটল বিহারের একটি রেস্তরাঁয়। ১৪০ টাকার মশালা দোসা বিক্রি করতে গিয়ে ওই রেস্তরাঁকে এখন গুনতে হবে ৩,৫০০ টাকার জরিমানা। কিন্তু কেন?
২০২২ সালের ১৫ অগস্টের ঘটনা। সে দিন জন্মদিন ছিল মণীশ গুপ্ত নামে এক আইনজীবীর। জন্মদিনে মশালা দোসা খেতে চেয়েছিলেন তিনি। সেই মতো বিহারের বক্সারে একটি রেস্তরাঁয় মশালা দোসা অর্ডার দেন। যার দাম ছিল ১৪০ টাকা। পরে ওই আইনজীবী দেখেন, দোসার সঙ্গে সম্বর নেই। এটা দেখেই চটে যান তিনি। যোগাযোগ করেন ওই রেস্তরাঁর সঙ্গে। দোসার সঙ্গে কেন সম্বর দেওয়া হল না— এই নিয়ে কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি রেস্তরাঁ কর্তৃপক্ষ। বরং রেস্তরাঁর মালিক বলেন, ‘‘১৪০ টাকায় কি গোটা রেস্তরাঁটা কিনতে চান?’’ এর পরেই আইনি লড়াইয়ে শামিল হন ওই আইনজীবী।
রেস্তরাঁয় আইনি নোটিস দেন। কিন্তু তার কোনও জবাব আসেনি রেস্তরাঁ থেকে। তার পরেই জেলা উপভোক্তা কমিশনে অভিযোগ দায়ের করেন মণীশ। প্রায় ১১ মাস পর ওই রেস্তরাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে উপভোক্তা কমিশনের ডিভিশন বেঞ্চ। পাশাপাশি ৩ হাজার ৫০০ টাকার জরিমানার নির্দেশ দেয় কমিশন। বৃহস্পতিবার এই ঘটনার কথা প্রকাশ্যে এসেছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy