—ছবি সংগৃহীত।
জম্মু-কাশ্মীর থেকে অবৈধ ভাবে দু’লক্ষেরও বেশি বন্দুকের লাইসেন্সে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সেই সব লাইসেন্স পেয়েছেন ভুয়ো নামধারী ব্যক্তিরা। মূলত ২০১২ সালের পর থেকেই এই ধরনের ঘটনা ঘটতে শুরু করেছে জম্মু-কাশ্মীরে। এই কারবারে যুক্ত থাকার অভিযোগে জম্মু-কাশ্মীরের আইএএস আধিকারিক শাহিদ ইকবাল চৌধরির বাড়িতে হানা দিল সিবিআই। ইকবালের বাড়ি ছাড়াও জম্মু-কাশ্মীরের আরও ২২টি জায়গায় শনিবার সকালে তল্লাশি চালান সিবিআই আধিকারিকেরা।
ইকবাল বর্তমানে জম্মু-কাশ্মীরের আদিবাসী বিষয়ক দফতরের সচিব পদে রয়েছেন। জম্মু-কাশ্মীরের ‘মিশন ইউথ’-এর সিইও পদেও রয়েছেন তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, কাঠুয়া, রিয়াসি, রাজৌরি, উধমপুর জেলায় ডেপুটি কমিশনার পদে থাকাকালীন হাজার হাজার ভুয়ো নামধারী ব্যক্তিকে বন্দুকের লাইসেন্স দিয়েছিলেন তিনি। শুধু জম্মু-কাশ্মীরেই নয়, বাইরের রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলেও পৌঁছে গিয়েছে ওই কারবারের জাল।
একই অভিযোগের ভিত্তিতে গত বছর আইএএস অফিসার রাজীব রঞ্জনকে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। এই গোটা ঘটনায় কোনও বড়সড় ষড়যন্ত্র থাকতে পারে বলে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে আগেই জানানো হয়েছিল। বন্দুক কেনাবেচার কারবারে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করায় ২০১৭ সালে রাজীবের ভাইকে গ্রেফতার করেছিল রাজস্থান পুলিশের সন্ত্রাস দমন শাখা। তার পরই প্রকাশ্যে আসে ভুয়ো নামে বন্দুকের লাইসেন্সে ছাড়়পত্র দেওয়ার কারবার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy