তিহাড় জেলের মধ্যে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, মৃত্যু গ্যাংস্টার প্রিন্সের। — ফাইল ছবি।
তিহাড় জেলে খুন হয়ে গেলেন গ্যাংস্টার প্রিন্স তেওয়াতিয়া। তিনি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত ছিলেন। প্রিন্সের বিরুদ্ধে অন্তত ১৬টি অপরাধের মামলা ছিল। শুক্রবার, জেলের মধ্যেই দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সেখানেই কেউ বা কারা ছুরি মারেন প্রিন্সকে। পরে তাঁর মৃত্যু হয়।
দেশের সবচেয়ে বেশি নিরাপত্তা সম্পন্ন সংশোধনাগারের নাম বলতে বললে শতকরা একশো জনই তিহাড়ের নাম বলবেন। সেই কড়া নিরাপত্তার বেড়াজালে মোড়া তিহাড়েই খুন হয়ে গেলেন প্রিন্স। তাঁর বিরুদ্ধে খুন, রাহাজানি, ডাকাতি, লুটপাট-সহ অন্তত ১৬টি গুরুতর ফৌজদারি অপরাধের মামলা ছিল। জানা গিয়েছে, শুক্রবার তিহাড়়ের ৩ নম্বর জেলে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। সেই সময়ই ছুরি মারা হয় প্রিন্সকে। পরে তাঁর মৃত্যু হয়।
দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ প্রিন্সকে গ্রেফতার করেছিল। তার পর থেকে প্রিন্সের ঠিকানা ছিল তিহা়ড় জেল। ২০০৮ সালে প্রিন্সের বিরুদ্ধে প্রথম অপরাধের মামলা রুজু হয়। জানা গিয়েছে, প্রিন্সের বাবাকে এক যুবক থাপ্পড় মেরেছিলেন। প্রতিশোধ নিতে প্রিন্স সেই যুবককে খুন করেন। সেই শুরু। তার পর থেকে দিল্লির এমন কোনও থানা নেই যেখানে প্রিন্সের নামে অভিযোগ দায়ের হয়নি। ২০১০ সালে একটি খুনের মামলায় পুলিশ প্রিন্সকে গ্রেফতার করে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy