উদ্বেগের গ্রাসে থাকা কাশ্মীরে গ্রেফতার হলেন এক অনলাইন পোর্টালের বার্তা সম্পাদক কাজি শিবলি। কাশ্মীরে বাড়তি আধাসেনা মোতায়েনের নির্দেশিকা টুইটারে ফাঁস করেছিলেন তিনি। এই ধরনের আরও কয়েকটি টুইটের পরে তাঁকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। তার পরে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। ফলে কাশ্মীরে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা ফের প্রশ্নের মুখে পড়েছে। #ফ্রিকাজিশিবলি হ্যাশট্যাগ দিয়ে তাঁর মুক্তির জন্য টুইটারে প্রচার শুরু করেছেন স্থানীয়দের একাংশ।
সম্প্রতি আসিফ সুলতান নামে আর এক সাংবাদিকও গ্রেফতার হয়েছে। সাম্প্রতিক অস্থিরতার সময়ে কাশ্মীরে সংবাদমাধ্যমকে নিশানা করা নিয়ে বারবার সমালোচনায় মুখে পড়েছে সরকার। ফেব্রুয়ারি মাসে উপত্যকার দু’টি বড় সংবাদপত্রে সরকারি বিজ্ঞাপন বন্ধ করে দেওয়া হয়। সরকারি ভাবে তার কোনও কারণ জানানো হয়নি। ২০১৮ মাসের মে মাস থেকে কাশ্মীরে বিদেশি সাংবাদিকদের গতিবিধির উপরে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে। বিদেশ মন্ত্রকের উপযুক্ত অনুমতি ছাড়া তাঁরা কাশ্মীরে কাজ করতে পারবেন না।