Advertisement
৩০ এপ্রিল ২০২৪
Arvind Kejriwal

বিপুল খরচে বাসভবন কেজরীর, অভিযোগ পেয়ে অডিট রিপোর্ট তলব করল শাহের মন্ত্রক

আম আদমি পার্টি (আপ)-র প্রধান কেজরীর সরকারি বাসভবন সংস্থারে বিপুল অর্থ ব্যয় করা হচ্ছে বলে বিজেপির তরফে কয়েক মাস আগে অভিযোগ তোলা হয়েছিল।

An image of Arvind Kejriwal and Amit Shah

(বাঁ দিকে) দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীওয়াল এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। —ফাইল চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২৮ জুন ২০২৩ ০০:৩১
Share: Save:

নতুন বিতর্কে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীওয়াল। বিপুল অর্থ ব্যয় করে কেজরী তাঁর সরকারি বাসভবন সারিয়েছেন বলে রিপোর্ট দিয়েছিলেন দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর ভিকে সাক্সেনা। সেই অভিযোগের উপর ভিত্তি করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক মঙ্গলবার ঘটনার অডিট রিপোর্ট তলব করেছে।

আম আদমি পার্টি (আপ)-র প্রধান কেজরীর সরকারি বাসভবন সংস্থারে বিপুল অর্থ ব্যয় করা হচ্ছে বলে বিজেপির তরফে কয়েক মাস আগে অভিযোগ তোলা হয়েছিল। এর পর অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত রিপোর্ট চান দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর। সেই রিপোর্টে বলা হয়, বাসভবন এবং বাসভবন চত্বরের অন্য বাড়িগুলির পুনর্নির্মাণে ৫২ কোটি ৭১ লক্ষ টাকা খরচ করা হয়েছে। সব কিছুই নাকি হয়েছে দিল্লির পূর্ত দফতরের অনুমোদনক্রমেই।

এই তদন্ত রিপোর্টকে হাতিয়ার করেই অমিত শাহের মন্ত্রকের কাছে লিখিত ভাবে জানান, দিল্লিতে ৬, ফ্ল্যাগ স্টাফ রোডের উপর মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনটি পুনর্নির্মাণ করতেই ৩৩ কোটি ৪৯ লক্ষ টাকা খরচ করা হয়েছে। আর মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তায় থাকা আধিকারিকদের বাড়ি তৈরিতে খরচ হয়েছে ১৯ কোটি ২২ লক্ষ টাকা। ওই রিপোর্টে আরও দাবি করা হয়, ১৯৪২-৪৩ সাল থেকেই ওই জায়গায় একটি বাংলো ছিল। পরে তা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর জন্য বরাদ্দ করা হয়। কিন্তু ওই বাংলো ‘বসবাসের অনুপযুক্ত’ হয়ে যাচ্ছে বলে জানান কেজরী। তার পরই পুরনো বাংলো ভেঙে নতুন বাসভবন তৈরির প্রস্তাব দেয় পূর্ত দফতর। ২০২০ সালে পুরনো ভবনের পাশে মাথা তোলে মুখ্যমন্ত্রীর নতুন বাসভবন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Arvind Kejriwal Amit Shah AAP BJP Audit
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE