Advertisement
১৬ এপ্রিল ২০২৪
Viral

করোনায় ঘরবন্দি, বাড়িতে বসে কুকুরকে দিয়েই আনিয়ে নিলেন চিপস

অ্যান্টনিও কুকুরটির কলারের একটি নোট লিখে দেন। নোটে দোকানদারের উদ্দেশে লেখা ছিল, দয়া করে আমার কুকুরকে একটি চিটোস দিন

দোকান থেকে চিপস কিনে আনছে কুকুর। ছবি: ফেসবুক থেকে নেওয়া।

দোকান থেকে চিপস কিনে আনছে কুকুর। ছবি: ফেসবুক থেকে নেওয়া।

সংবাদ সংস্থা
মেক্সিকো সিটি শেষ আপডেট: ২৬ মার্চ ২০২০ ১৪:৫৭
Share: Save:

করোনার জেরে বিশ্ব জুড়ে কোটি কোটি মানুষ ঘরবন্দি। কিন্তু ঘরে বসে তাঁদের যেন সময় কাটতে চাইছে না, কিন্তু কিছু করারও নেই। আবার ঘরে বসে সময় কাটানোর জন্য চাই নানান উপাদান। মেক্সিকোর এক ব্যক্তির যেমন চিপস খেতে ইচ্ছে করছিল। কিন্তু ঘর থেকে বেরনো বন্ধ, তাই তিনি এমন উপায় বের করেছেন, ঘরে চিপসও চলে আসছে আবার নিয়ম-ভঙ্গও হবে না।

ফেসবুক ইউজার অ্যান্টনিও মুনোজ ২২ মার্চ একটি পোস্ট করেছেন। ফেসবুক লোকেশন অনুযায়ী অ্যান্টনিও মেক্সিকোর নুয়েভো লিওনের অ্যাপোডাকা শহরের বাসিন্দা। তিনি বেশ কয়েকটি ছবি পোস্ট করেছে।

আসলে তিনি বাড়ির চিহুয়াহুয়া কুকুরকে দোকানে চিপস আনতে পাঠিয়েছিলেন। ছবিতেই দেখা যাচ্ছে চিপস নিয়ে আবার সে ফিরেও আসছে। অ্যান্টনিও কুকুরটির কলারের একটি নোট লিখে দেন। নোটে দোকানদারের উদ্দেশে লেখা ছিল, “দয়া করে আমার কুকুরকে একটি চিটোস দিন, কমলা রঙেরটি দেবেন, লালটা নয়, ওটা বড্ড ঝাল। কুকুরের কলারে ২০ ডলারের নোট আটকানো আছে”। নোটে এক লাইনের সতর্কবাণীও লিখে দিয়েছেন অ্যান্টনিও- “কুকুরটির সঙ্গে ভাল ব্যবহার না করলে সে কামড়েও দিতে পারে”। সবার শেষে নিজের পরিচয় দিয়েছেন, “আপনার সামনের প্রতিবেশী।”

আরও পড়ুন: দূরত্ব বজায় রেখেই চলছে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী সংগ্রহ

আরও পড়ুন: লকডাউনের মধ্যে বন্ধুর কাছে যেতে চেয়ে টুইট, বাঁচার পথ দেখাল পুলিশ

এমন একটি পোস্ট ছড়িয়ে পড়তে সময় লাগেনি। প্রচুর নেটাগরিক পোস্টটিতে মজার মজার কমেন্ট করেছেন। এক জন আবার জানিয়েছেন, তিনিও তাঁর বাড়ির কুকুরটিকে দিয়ে চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু সফল হননি।

দেখুন সেই পোস্ট:

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Coronavirus Mexico Home delivery Dog
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE