(বাঁ দিক) কিয়ারা আডবাণী এবং আলিয়া ভট্ট (ডান দিক) । ছবি: সংগৃহীত।
বয়স বাড়লে চেহারায় তার ছাপ পড়ে। বয়সের ছাপ লুকোনো সহজ নয়। বাজারচলতি প্রসাধনীর ব্যবহার থেকে ঘরোয়া টোটকা, বয়স ধরে রাখতে চেষ্টার কমতি রাখেন না কেউই। তাতেও যে সুফল মেলে, তা কিন্তু নয়। বরং ৩০ পেরোতেই বাহ্যিক নানা পরিবর্তন আসতে শুরু করে। বয়স ধরে রাখতে তাই তখন থেকেই যত্ন নেওয়া শুরু করতে হবে নিজের। বাইরে থেকে নয়, বরং ভিতর থেকে শরীরের দেখাশোনা করতে হবে। বদল আনতে হবে খাদ্যাভ্যাসেও। কোন খাবারগুলি নিয়মিত খেলে বয়স ধরে রাখা সহজ হবে?
বেরি
ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি, ক্র্যানবেরিতে রয়েছে ভরপুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। নিয়ম করে যদি বেরিজাতীয় ফলের কোনও একটি খাওয়া যায়, তা হলে স্ট্রেস হরমোন নামে পরিচিত অক্সিডেটিভ হরমোন ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে। এই হরমোন ক্ষরণের ফলে মানসিক অবসাদ আসে। বয়স ধরে রাখতে মানসিক স্বাস্থ্যেরও খেয়াল রাখতে হবে।
সবুজ শাকসব্জি
সবুজ শাকসব্জি যদি রোজের ডায়েটে রাখা যায়, তা হলে ৫০-এ পৌঁছেও ধরে রাখা যাবে তারুণ্য। শাকসব্জিতে থাকা নানা স্বাস্থ্যকর উপাদান ভিতর থেকে যত্নে রাখে শরীর। চেহারায় বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। সব্জি যে শুধু শরীরের খেয়াল রাখে, তা-ই নয়, একসঙ্গে যত্নে রাখে ত্বকও।
টক দই
শরীরের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উপাদান হল প্রোবায়োটিক। পেটের খেয়াল রাখতে প্রোবায়োটিকের জুড়ি মেলা ভার। পেটের স্বাস্থ্য ভাল থাকলে সুস্থ থাকবে শরীর। অকালবার্ধক্যের ঝুঁকি কমাতে টক দইয়ের ভূমিকা অনবদ্য। নিয়ম করে তাই টক দই খাওয়া জরুরি।
ড্রাই ফ্রুটস
আখরোট, কাজু, কিশমিশ, কাঠবাদাম শুধু ওজন কমাতেই নয়, বয়স ধরে রাখতেও দারুণ কার্যকরী। ড্রাই ফ্রুটসে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ফাইবার, স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের পরিমাণ অনেক বেশি। এই উপাদানগুলি বয়স ধরে রাখে। চেহারায় বয়সের ছাপ প়ড়তে দেয় না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy