ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও ৫২ বছর বয়সে এখনও ফিট থাকতে পছন্দ করেন ভারতীয় প্রাক্তন ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকর। সুস্বাস্থ্যের জন্য চায়ের একাধিক উপকার রয়েছে। সচিনের প্রিয় পানীয় চা। বিভিন্ন সময়ে সমাজমাধ্যমে চা নিয়ে ক্রিকেটার তাঁর মুগ্ধতার কথা ব্যক্ত করেছেন। সময়ের সঙ্গে চেনা চায়ের পাশাপাশি চা-প্রেমীদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের চা জনপ্রিয় হয়েছে। তার মধ্যে থেকে রইল ৫ উদাহরণ—
আরও পড়ুন:
১) হোয়াইট টি: চা গাছের সবুজ কুঁড়ি এবং কচি পাতা থেকে এই ধরনের চা তৈরি হয়। গরম জলে এই চায়ের লিকার প্রায় স্বচ্ছ। এই ধরনের চা মূলত ঔষধি গুণের জন্য বিখ্যাত। সাধারণ চায়ের থেকে হোয়াইট টি বা সাদা চায়ের দামও অনেকটাই বেশি।
২) ভেষজ চা: মূলত বিভিন্ন ধরনের ঔষধি ফুলের পাপড়ি মিশিয়ে এই চা তৈরি হয়। লিকারের রং হয় হালকা। স্বাদে মিষ্টি। এই চায়ের সুগন্ধও রয়েছে।
৩) ব্লু টি: গত কয়েক বছর ধরেই চা-প্রেমীদের মনে এই চা জায়গা করে নিয়েছে। শহরের বিভিন্ন ক্যাফেতেও এখন ব্লু টি সহজলভ্য। নাম থেকেই অনুমেয়, এই চায়ের বর্ণ হয় হালকা নীল রঙের। সাধারণত অপরাজিতা এবং জবাফুলের পাপড়ি থেকে এই ধরনের চা তৈরি হয়। গ্রিন টি যাঁদের পছন্দ নয়, তাঁরা এই চা চেখে দেখতে পারেন।
৪) কাশ্মীরি খাওয়া: গ্রিন টির সঙ্গে বিভিন্ন ভেষজ, ড্রাই ফ্রুট এবং মশলা মিশিয়ে এই চা তৈরি হয়। ভাল কাশ্মীরি খাওয়ায় অনেকে কেশরও দিয়ে থাকেন। কাশ্মীরিরা এই ধরনের চা পান করেন। তবে এখন দেশের বিভিন্ন প্রান্তেই খাওয়া জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
৫) মাচা: চীন এবং জাপানে এই ধরনের চায়ের জন্ম। এ চায়ের বর্ণ সবুজ এবং এটি গুঁড়ো অবস্থায় ব্যবহৃত হয়। স্বাদ কিছুটা কষা, অনেকটা গ্রিন টির মতো। তবে মাচার ঝাঁজালো স্বাদ অনেকেই পছন্দ করেন।