ফেব্রুয়ারি মাসের ৩ তারিখ থেকে শুরু হয়েছে এই কবাব উৎসব। ছবি- সংগৃহীত
একটা সময়ে কাজের সূত্রেই দেশের নানা প্রান্তে ঘুরতে হত। সেই সুবাদেই নানা ঘরানার খাবার চেখে দেখার সুযোগ হয়েছে। তার পর অতিমারির সময়ে সেই যে বাড়ি থেকে কাজ করা শুরু হল, সেই থেকে পুরো কাজের ধারাই বদলে গিয়েছে। এখন কোন জায়গায় কোন খাবার ভাল, তা খুঁজে, নিজের গ্যাঁটের পয়সা খরচা করে শুধু খেতে অত দূর যাওয়া তো সম্ভব নয়। এ দিকে, বেশ কিছু দিন ধরেই খুব কবাব খাওয়ার ইচ্ছা। এখন কবাব খেতে লখনউ পাড়ি দিতে হবে শুনলেই গায়ে জ্বর আসে। তা হলে কি লখনউই কবাবের স্বাদ, গন্ধ অধরাই থেকে যাবে?
কলকাতাতে বসেই ইচ্ছাপূরণ হবে। লখনউয়ের নানা রকম নবাবি কবাবের পসরা সাজিয়েছে অওধ ১৫৯০। ফেব্রুয়ারি মাসের ৩ তারিখ থেকে শুরু হয়েছে এই কবাব উৎসব। লখনউয়ের বিরিয়ানির স্বাদ আগেই পেয়েছিলেন। এ বার সেখানকার নল্লি কবাব, মটন আদ্রাক কে পাঞ্জে, চাঁদনি মালাই টেংরি, মখমলি চিকেন টিক্কা— কী নেই সেখানে!
মাংস খেতে পছন্দ করেন না যাঁরা, তাঁদের জন্য রয়েছে চিংড়ি এবং পমফ্রেটও। ভাবছেন যাঁরা নিরামিষ খাবার খান, তাঁরা কি ব্রাত্য? একেবারেই না, তাঁদের কথা মাথায় রেখেই অওধ ১৫৯০-তে থাকবে পনির শিক কবাব এবং হরা ভরা কবাব।
এ বার নিশ্চয়ই ভাবছেন, এই সব খাবার খেতে কষ্ট করে কত দূর যেতে হবে? কলকাতা এবং কলকাতার বাইরে অওধের যতগুলি শাখা আছে প্রত্যেকটিতেই একই রকম সুবিধা মিলবে। সুতরাং কলকাতা হোক বা নয়ডা, সময় করে কবাব খেতে চলে গেলেই হল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy