দূষণ রোধে সিসাহীন রং
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
পুজোয় দূষণ ঠেকাতে প্রায় ১৫০ জন মৃৎশিল্পীর হাতে বিষাক্ত ধাতুবিহীন রং তুলে দিল দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ। পর্ষদ কর্তারা জানান, বছর পাঁচেক ধরে এই রঙের প্রচার শুরু হয়েছে। পর্ষদ চেয়ারম্যান বিনয়কান্তি দত্ত জানান, বাজার-চলতি রঙে সিসা, ক্যাডমিয়ামের মতো বিষাক্ত ধাতু থাকে। ফলে প্রতিমা বিসর্জনের পরে সেই রং জলে মেশে। যা থেকে পরিবেশ দূষিত হয়। জলজ প্রাণীদেরও ক্ষতি হয়। তাই এই রঙের ব্যবহার বাড়াতে প্রচার করা হচ্ছে। এ দিন কুমোরটুলি, হাওড়া, গড়িয়া থেকে শিল্পীরা এসেছিলেন। তাঁদের অনেকেরই বক্তব্য, বিষাক্ত ধাতুবিহীন রং বাজারে পাওয়া যায় না। পাশাপাশি এই রং কতটা আর্থিক ভাবে উপকারে লাগবে, তা নিয়েও সন্দিহান তাঁরা।
শব্দবাজি আটক
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
পুজোর মুখে নিষিদ্ধ শব্দবাজি নিয়ন্ত্রণে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। সোমবার জোড়াসাঁকো থেকে ২০০০ কিলোগ্রাম শব্দবাজি উদ্ধার করেছে লালবাজারের গুন্ডা দমন শাখা। গাড়িতে নিষিদ্ধ শব্দবাজি নিয়ে যাওয়ার অভিযোগে দু’জন গ্রেফতার হয়েছে। পুলিশের অনুমান, ওই বাজি পাচার করা হচ্ছিল।
সাপের ভয়ে স্কুল ছুটি
নিজস্ব সংবাদদাতা • অন্ডাল
স্কুলে রয়েছে বিষধর সাপ। স্থানীয় বাসিন্দাদের এই আশঙ্কায় ছুটি দিয়ে দেওয়া হল স্কুল। ঘটনাটি ঘটেছে উখড়ার ব্রজভূষণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। স্কুল কর্তৃপক্ষ জানান, এ দিন স্কুল খুলতে যাওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রবিবার রাতে স্কুলে বিষধর সাপ ঢুকেছে। সাপ না মিললেও স্কুলের ভিতরে ও বাইরে কার্বলিক অ্যাসিড ছড়ানো হয়েছে।
মৃত গন্ডার
কাদায় আটকে মৃত পূর্ণবয়স্ক একটি গন্ডারের। বন বিভাগ জানিয়েছে, তিন দিন আগে বয়স্ক স্ত্রী গন্ডারটি কাজিরাঙার বড়পুখুরি এলাকার বরদলনি বন শিবিরের কাছে কাদায় পড়ে যায়। সম্ভবত, তার পিছনের একটি পা পক্ষাঘাতগ্রস্ত ছিল। শরীরে একাধিক ক্ষতও ছিল। বনকর্মী ও চিকিৎসকেরা অনেক চেষ্টা করেও সেটিকে তুলতে পারেননি। আজ ভোরে গন্ডারটির মৃত্যু হয়। গোলাঘাট জেলার বোকাখাতের বরহি চা বাগানে শনিবার একটি বাচ্চা হাতি নর্দমায় পড়ে গিয়েছিল। সেটিকেও তোলা যায়নি। এ দিন হাতিটির মৃত্যু হয়।
গুটি গুটি পায়ে। সোমবার, আলিপুর চিড়িয়াখানায়। ছবি: রণজিৎ নন্দী