সাঁইথিয়ায় ময়াল উদ্ধার
উদ্ধার হওয়া ময়াল। —নিজস্ব চিত্র
রেল লাইনের পাশ থেকে বস্তাবন্দি একটি ময়াল উদ্ধার করলেন গ্রামের বাসিন্দারা। খবর পেয়ে বন দফতরের লোকজন সাপটিকে নিয়ে যান। বন দফতর ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সাঁইথিয়ার বাতাসপুরের মিত্রপুর গ্রামের বাসিন্দা গোলেমান মল্লিক রেল লাইনের ধার দিয়ে যাচ্ছিলেন। পথে তিনি দেখেন একটি সিমেন্টের বস্তায় কিছু পড়ে আছে এবং সেটি নড়ছে। তিনি বলেন, “প্রথমে ভেবেছিলাম হয়তো কেউ বস্তার মধ্যে কোনও বাচ্চা ভরে ফেলে দিয়ে গিয়েছে। কিন্তু কাছে যেতেই ভুল ভাঙল। দেখি সাপ। প্রথমে ঘাবড়ে যাই। তার পরে আশপাশের লোকজনকে ডাকি। সাপটিকে বাঁচানোর জন্য কোনওরকমে বস্তা থেকে বের করি। পালিয়ে যেতে পারে ভেবে, ফের বস্তায় ভরে পাশে একটি ঘরে রেখে পুলিশ ও বন দফতরে খবর দিই।” জেলা বনাধিকারিক সন্তোষা জি আর বলেন, “ময়ালটিকে কেউ বা কারা হয়তো পাচারের উদ্দেশে নিয়ে যাচ্ছিল। ট্রেনে পুলিশ দেখে ভয়ে তারা ফেলে দিয়ে থাকতে পারে। সাপটিকে উদ্ধার করে মহম্মদবাজারের চড়িচা জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। লম্বায় ১৫-১৬ ফুট হবে।”
বিসর্জন বিধি
সারা দেশের জন্য একটি অভিন্ন বিসর্জন বিধি তৈরি করার নির্দেশ দিল জাতীয় পরিবেশ আদালত। ২৮ মার্চ চূড়ান্ত রায় দেওয়া হবে। এই মামলায় কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ একটি নির্দেশিকা জমা দিয়েছে। শুক্রবার বিসর্জন বিধি নিয়ে একটি পরামর্শপত্র জমা দেন পরিবেশকর্মী সুভাষ দত্তও। তার পরেই বিধি তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়। সুভাষবাবুর পরামর্শও মাথায় রাখতে বলা হয়েছে। পুরীর দূষণ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে পরিবেশ আদালত। এ দিন ওড়িশা প্রশাসনের পক্ষে বক্তব্য জানান সেখানকার নিকাশি পর্ষদের চিফ ইঞ্জিনিয়ার ও পুরী পুরসভার মুখ্য কার্যনির্বাহী অফিসার। আদালত তাতে সন্তুষ্ট হয়নি। তাদের নির্দেশ, পুরী-কোণার্ক উন্নয়ন পর্ষদ-সহ প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট দফতরকেই বক্তব্য জানাতে হবে। আদালত চায়, ২০১৫ সালের মধ্যে পুরী দূষণমুক্ত হয়ে উঠুক। ফের শুনানি ১ এপ্রিল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy