গোপীচন্দ-সাই
২৮ মার্চ: করোনাভাইরাসের জেরে পিছিয়ে গিয়েছে টোকিয়ো অলিম্পিক্স। যোগ্যতা পাওয়া যে সব অ্যাথলিটরা শিবিরে ছিলেন অথবা যাঁরা যোগ্যতা পাওয়ার জন্য শিবিরে রাতদিন পরিশ্রম করছিলেন সব বন্ধ হয়ে গিয়েছে লকডাউনের জন্য। ক্রীড়াবিদরা মাঠে তো বটেই জিমেও যেতে পারছেন না। তাঁরা যাতে হতাশ না হয়ে পড়েন এবং অবসাদমুক্ত থাকেন সেই জন্য স্পোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়ার (সাই)অনলাইন ওয়ার্কশপের ভাবনাকে স্বাগত জানালেন পুল্লেলা গোপীচন্দ। শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে এই ওয়ার্কশপ। ২৪টি ধাপে তা হবে। সাইনা নেহওয়াল, পিভি সিন্ধুদের কোচ বলে দিলেন, “লকডাউনের এই কঠিন সময়ে মানসিক ও শারীরিক ভাবে খেলোয়াড়দের চনমনে থাকাটা অত্যন্ত জরুরি। এবং চেষ্টা করতে হবে যে করেই হোক নিজেদের তৈরি রাখতে। সাইয়ের এই অনলাইনে কোচিং-এর ভাবনা সেই কাজ সফল করতে সাহায্য করবে।”
সারাদেশে একুশ দিন ধরে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই চালাতে লকডাউন ঘোষণা হয়েছে। প্রত্যেক দিনই দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার মানুষ এই রোগে আক্রান্ত। সাইয়ের প্রথম দিনের ওয়ার্কশপে বিভিন্ন খেলার অ্যাথলিট এবং প্যারা অ্যাথলিটরা যোগদান করেছিলেন। টোকিয়ো অলিম্পক্সের যোগ্যতা পাওয়া অ্যাথলিটদের মধ্যে শুটিং-এর দিব্যাস পানওয়ার, অপূর্বী চান্ডিলা, অভিষেক বর্মা এবং অনীশ ভানওয়ালারা যোগ দেন। বক্সিং-এর লাভলিনা বরহই, নিখাত জারিন এবং সাঁতারের শ্রীহরি নটরাজ যোগ দেন।
গোপীচন্দ বলেন, “খেলাটা শুধু প্রতিযোগিতার মধ্যে আবদ্ধ থাকে না। প্রতি মুহূর্তে নানারকম চ্যালেঞ্জের সামনে পড়তে হয় এবং তা অতিক্রম করতে হয়। তবেই সাফল্য পাওয়া যায়।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy