Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
Italy

FIFA World Cup 2022: টানা দু’বার বিশ্বকাপে নেই ইটালি, উত্তর ম্যাসিডোনিয়ার কাছে হারল চার বারের চ্যাম্পিয়নরা

চার বছর আগের ফুটবল বিশ্বকাপেও যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি ইটালি। ১৯৫৮ সালের পর সেটাই ছিল প্রথম বিশ্বকাপ যেখানে ইটালি ছিল না। বৃহস্পতিবার ঘরের মাঠে উত্তর ম্যাসিডনিয়ার বিরুদ্ধে যোগ্যতা অর্জন পর্বের সেমিফাইনালে আলেকসান্দার ত্রাজকভস্কির গোলে হেরে যায় ইটালি। 

ইটালিহীন ফুটবল বিশ্বকাপ।

ইটালিহীন ফুটবল বিশ্বকাপ। ছবি: রয়টার্স

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৫ মার্চ ২০২২ ০৯:১৫
Share: Save:

ফের ইটালিহীন ফুটবল বিশ্বকাপ। এ বারেও যোগ্যতা অর্জন করতে পারল না তারা। বৃহস্পতিবার রাতে উত্তর ম্যাসিডনিয়ার কাছে ০-১ ব্যবধানে হেরে বিদায় নিল আজুরি।

চার বছর আগের ফুটবল বিশ্বকাপেও যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি ইটালি। ১৯৫৮ সালের পর সেটাই ছিল প্রথম বিশ্বকাপ যেখানে ইটালি ছিল না। বৃহস্পতিবার ঘরের মাঠে উত্তর ম্যাসিডনিয়ার বিরুদ্ধে যোগ্যতা অর্জন পর্বের সেমিফাইনালে আলেকসান্দার ত্রাজকভস্কির গোলে হেরে যায় ইটালি। দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণের ঝাঁঝ বাড়িয়েছিল আজুরিরা (এই নামেই ডাকা হয় ইটালির ফুটবল দলকে)। গোটা ম্যাচে ৩২ বার আক্রমণে ওঠে ইটালি। পাঁচটি গোলমুখী শটও নেয় তারা, কিন্তু বল জালে জড়াতে পারেনি।

গত বছর ইটালিকে ইউরো কাপ জিতিয়েছিলেন মানচিনি। এ দিনের ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘‘আমি এতটাই হতাশ যে ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলার মতো অবস্থায় নেই। ফুটবলারদের জন্য কষ্ট হচ্ছে। মানুষ হিসেবে এই ম্যাচের পর ওদের জন্য আমার বেশি করে খারাপ লাগছে। আমার কেরিয়ারের সব চেয়ে ভাল মুহূর্ত ছিল ইউরো কাপ জয়। আজকের দিনটা সব চেয়ে হতাশার।’’

ম্যাসিডোনিয়ার বিরুদ্ধে ৯০ মিনিটের মাথায় নেমেছিলেন জর্জিয়ো চিয়েল্লিনি। কিন্তু দলের হার বাঁচাতে পারেননি। তিনি বলেন, ‘‘আমি ঠিক জানি না এটা ইটালির হয়ে আমার শেষ ম্যাচ কি না। এখন সেটা ভাবার জায়গায় নেই। আমরা আশাহত। আমরা ভাল খেলেছি, কিন্তু গোল পাইনি। সতীর্থদের জন্য আমি গর্বিত। আশা করি কোচ মানচিনি থাকবেন।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Italy fifa world cup FIFA World Cup 2022
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE