শার্দূল জানিয়ে দিলেন, তাঁর ইনিংস আচমকাই আসেনি। নেটে যথেষ্ট পরিশ্রম করেন। ছবি: আইপিএল
চেন্নাই সুপার কিংস থেকে এ বার তাঁকে দশ কোটি টাকায় কিনেছিল কেকেআর। নিলামের টেবিলে ওঠার আগেই দল বদল হয়ে গিয়েছিল। দ্বিতীয় ম্যাচেই শার্দূল ঠাকুর বুঝিয়ে দিলেন, তিনি অন্য ধাতুতে গড়া। ব্যাট হাতে তাঁর মারকুটে ইনিংস বৃহস্পতিবার আরসিবির বিরুদ্ধে জিতিয়ে দিল কলকাতাকে। ম্যাচের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার নিতে এসে বেশ শান্ত দেখা গেল মহারাষ্ট্রের ক্রিকেটারকে।
শার্দূল জানিয়ে দিলেন, তাঁর ইনিংস আচমকাই আসেনি। নেটে যথেষ্ট পরিশ্রম করেন। বলেছেন, “জানি না কী ভাবে এত ভাল খেলে দিলাম। কিন্তু সেই সময় স্কোরবোর্ড দেখলে যে কেউ বুঝতে পারতেন আমরা সমস্যার মধ্যে ছিলাম। তখন একটা অন্য মানসিকতা কাজ করছিল আমার মধ্যে। অবচেতন মনে ভাল কিছু করার ইচ্ছে ছিল। উঁচু পর্যায়ে এ রকম খেলার মতো দক্ষতা আমার রয়েছে। তা ছাড়া নেটে কঠোর পরিশ্রমও করি আমরা।”
কী ভাবে তাঁরা অনুশীলন করেন, সেটাও ব্যাখ্যা করেছেন শার্দূল। বলেছেন, “কোচিং দলের সদস্যরা আমাদের থ্রোডাউন দেন। দূরে শট মারার মতো বলও করা হয়। আমরা সবাই জানতাম ইডেনের পিচ কেমন হবে। ব্যাটারদেরই সাহায্য করে। তবে সুযশ দারুণ বল করেছে। সুনীল নারাইন বা বরুণেরও আলাদা করে প্রশংসা প্রাপ্য। মজা করে খেলেছে, উইকেট নিয়েছে। নিখুঁত একটা দিন গেল আমাদের জন্যে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy