Advertisement
২৪ এপ্রিল ২০২৪
ishant sharma

দুধ-চা ছেড়ে কালো কফি, কোহলীর থেকে জানা শরীরের ‘মেদ শতাংশ’, পাল্টে গিয়েছেন ইশান্ত

আইপিএল খেলার সময় হরশল পটেল কালো কফির সঙ্গে পরিচয় করান ইশান্ত শর্মাকে।

মেদ বাড়ার ভয় পান না ইশান্ত।

মেদ বাড়ার ভয় পান না ইশান্ত। ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ০১ এপ্রিল ২০২১ ১৯:২৫
Share: Save:

দিন শুরু হতো মায়ের হাতে তৈরি দুধ চা আর পাউরুটি দিয়ে। এখন ইশান্ত শর্মা কালো কফি ছাড়া থাকতেই পারেন না। দুধে নাকি তাঁর অ্যালার্জি। মাকে সে কথা বলায় ইশান্তের মা বলেছিলেন, “৩০ বছর ধরে দুধ খেলে, এখন অ্যালার্জি হয়ে গেল।”

আইপিএল খেলার সময় হরশল পটেল কালো কফির সঙ্গে পরিচয় করান ইশান্ত শর্মাকে। ভারতীয় দলের পেসার বলেন, “আমি এখন পুরোপুরি কফিপ্রেমী। কোন কফি ভাল, কোন কফি কড়া, এ সব নিয়ে পড়াশোনাও করি।” ইশান্তের পছন্দের খাবার সুশি। দিল্লির রেস্তরাঁয় যান সুশি খাওয়ার জন্যই। বাড়িতে মায়ের হাতে তৈরি রাজমা খেতেই পছন্দ করেন ইশান্ত। ভুলতে পারেন না লর্ডসের মাঠের চিজকেকও।

তবে মেদ বাড়ার ভয় পান না ইশান্ত। বিরাট কোহলী বুঝিয়েছেন মেদ শতাংশ কী। ইশান্ত বলেন, “আগে ভাবতাম খেলার দক্ষতাই সব, কোহলী বোঝাল মাঠে সুস্থতা কতটা প্রয়োজন। মেদ শতাংশ (ফ্যাট পার্সেন্টেজ) কী, তা প্রথম ওর কাছেই জেনেছিলাম। ভাল খাওয়া দাওয়া, শক্তি বাড়ানো, সবই প্রয়োজন। কোহলীর নিজেকে পাল্টে ফেলা গোটা দলকেই পাল্টে দিয়েছে।”

ফিটনেস ঠিক রাখতে সব খাবার ছেড়ে দিলেও ইশান্তের কষ্ট হয়েছিল ছোলে-বাটুরে ছাড়ার সময়। তিনি বলেন, “লকডাউনের সময় ছোলে-বাটুরে খেয়ে ছিলাম, তবে তা ঘরে তৈরি করা। মাকে বলেছিলাম অলিভ অয়েল দিয়ে তৈরি করতে।” ইশান্ত জানিয়েছেন ভারতীয় দলে এমন একজন ক্রিকেটার রয়েছেন, যিনি সব কিছু খেলেও মেদ বাড়ে না। ভারতীয় দলের পেসার বলেন, “নবদীপ সাইনি। যা খুশি খেতে পারে ও। ২৫ বছর বয়স অবধি আমিও সব খেতাম। তার পর মনে হয় যে উচিত হচ্ছে না। শক্তি ধরে রাখতে, অনুশীলনে তরতাজা থাকতে পাল্টে ফেলেছিলাম খাওয়া দাওয়া।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Virat Kohli ishant sharma Black Coffee
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE