Advertisement
E-Paper

দেড় ঘণ্টা ব্যস্ত থাকবেন, সন্তানদের সামলানোর অভিনব উপায় এক মায়ের

সোশ্যাল মিডিয়া রেডইট-এ একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে সাদা কাগজে সন্তানদের উদ্দেশে কিছু লিখে দরজায় আটকে দিয়েছেন ওই মহিলা। তাতে লেখা, ‘মা সাড়ে ন’টা থেকে ১১টা পর্যন্ত মিটিংয়ে আছে। রুমে ঢুকবে না’।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ৩১ মার্চ ২০২০ ১৯:৩০
সন্তানদের জন্য অভিনব বার্তা। ছবি: রেডইট থেকে নেওয়া।

সন্তানদের জন্য অভিনব বার্তা। ছবি: রেডইট থেকে নেওয়া।

করোনার জেরে বিশ্ব জুড়ে অফিস, কারখানা, কাজের জায়গা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কোটি কোটি মানুষ হয় ঘরে বসে রয়েছেন অথবা যাঁদের বাড়ি থেকে কাজ করা সম্ভব তাঁরা সেই চেষ্টা করছেন। কিন্তু বাড়িতে থাকা মানে বাবা-মাকে সন্তানদেরও সময় দিতে হবে, তাদের নানান আবদার মেটাতে হবে, দিয়ে যেতে হবে একের পর এক প্রশ্নের উত্তর। এমনই এক মা, বাড়ি থেকে অফিসের কাজ করার সময় সন্তানরা যাতে বিরক্ত না করে তার উপায় খুঁজে বের করলেন।

সোশ্যাল মিডিয়া রেডইট-এ একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে সাদা কাগজে সন্তানদের উদ্দেশে কিছু লিখে দরজায় আটকে দিয়েছেন ওই মহিলা। তাতে লেখা, ‘মা সাড়ে ন’টা থেকে ১১টা পর্যন্ত মিটিংয়ে আছে। রুমে ঢুকবে না’।

এমনকি সন্তানদের সম্ভাব্য প্রশ্নের উত্তরও তিনি লিখে দিয়েছেন সেই কাগজে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বাচ্চারা খেলনা বা অন্য জিনিসপত্র কোথায় রাখে, তা মাকে খুঁজে দিতে হয়। তাই সেই সব সম্ভাব্য প্রশ্নের উত্তরে সম্ভাব্য গোটা তিনেক জায়গার নাম লেখা আছে কাগজটিতে। সেই সঙ্গে রাত্রে কী খাওয়া হবে-- এই প্রশ্নের উত্তরও দিয়েছেন। যদিও রাত্রে কী খাওয়া হবে তা, মা নিজেও জানেন না বলে লিখে দিয়েছেন ওই কাগজে। এমনকি আলাদা করে একটি বক্সে শুধুমাত্র একটি ‘না’ লেখা রয়েছে, অর্থাৎ বাকি যা প্রশ্ন শিশুরা করতে পারে, তিনি তার উত্তর জানেন না।

আরও পড়ুন: লকডাউনে ঘর থেকে বেরতে সবুজ ঝোপের ছদ্মবেশ, ধরা পড়ল প্রতিবেশীর ক্যামেরায়

এমন একটি কাণ্ড দেখে নেটাগরিকরা প্রায় হেসে গড়াগড়ি খাওয়ার জোগাড়। কমেন্টে একজন লিখেছেন, “আমার সব থেকে ওই ‘না’ উত্তরটা পছন্দ হয়েছে।" আর একজন লিখেছেন, “এখানে প্রায় ৯৫ শতাংশ প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দেওয়া হয়েছে”।

আরও পড়ুন: ভাইরাস দূর করতে ফুলকপি, বাঁধাকপি সাবান জলে, ভাইরাল ছবি

রেডিইট-এ এই ছবিটি সোমবার পোস্ট করা হয়েছে। এর মধ্যেই প্রায় ৬৫ হাজার লাইক পেয়েছে। সেই সঙ্গে কমেন্ট পড়ছে প্রায় সাতশো। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সন্তানদের সামলানোর এমন অভিনব উপায়ের প্রশংসা চোখে পড়েছে।

দেখুন সেই পোস্ট:

(অভূতপূর্ব পরিস্থিতি। স্বভাবতই আপনি নানা ঘটনার সাক্ষী। শেয়ার করুন আমাদের সঙ্গে। ঘটনার বিবরণ, ছবি, ভিডিয়ো আমাদের ইমেলে পাঠিয়ে দিন, feedback@abpdigital.in ঠিকানায়। কোন এলাকা, কোন দিন, কোন সময়ের ঘটনা, তা জানাতে ভুলবেন না। আপনার নাম এবং ফোন নম্বর অবশ্যই দেবেন। আপনার পাঠানো খবরটি প্রকাশযোগ্য বলে বিবেচিত হলে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটে।)

Coronavirus Mother Social Media Children
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy