৩৪২ আসনের অ্যাসেম্বলিতে ১৭৪টি ভোট ইমরানের বিপক্ষে যায়। ফলে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়ে ক্ষমতাচ্যুত হন ‘ক্যাপ্টেন’।
‘বোল্ড আউট’ ক্যাপ্টেন। ছবি সৌজন্য টুইটার।
তিনি আগেই বুঝে গিয়েছিলেন সরকার টিকিয়ে রাখা সম্ভব নয়। তাই ভোটাভুটি শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগেই প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন খালি করে দিয়েছিলেন। এমনকি ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে যখন ভোটাভুটি চলছে সেখানেও সশরীরে হাজির থাকতে দেখা যায়নি পাকিস্তানের সদ্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে।
নিজে হাজির ছিলেন না ঠিকই। কিন্তু তাঁর দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)-এর মন্ত্রীরা আস্থাভোটে হাজির থেকে ইমরানের হয়ে গলা ফাটিয়েছেন। তবে ভোটাভুটি শুরু হতেই ওয়াকআউট করেন তাঁরা।
পাকিস্তানের স্থানীয় সময় রাত ১টা নাগাদ আস্থাভোট শুরু হয়। বিরোধী দলের সমস্ত সদস্য হাজির ছিলেন। সরকারপক্ষও হাজির ছিল। কিন্তু রণে ভঙ্গ দিয়েছিলেন খোদ ‘ক্যাপ্টেন’ই। ৩৪২ আসনের অ্যাসেম্বলিতে ১৭৪টি ভোট ইমরানের বিপক্ষে যায়। ফলে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়ে ক্ষমতাচ্যুত হন ‘ক্যাপ্টেন’।
ভোটাভুটির আগের দিন অর্থাৎ শনিবার রাতে রণকৌশল ঠিক করতে মন্ত্রিপরিষদের জরুরি বৈঠক করেছিলেন ইমরান। কিন্তু নিজের গড় রক্ষা করতে পারেননি শেষ পর্যন্ত। হার নিশ্চিত বুঝে তাই অ্যাসেম্বলির অধিবেশন হোক থেকে আস্থাভোট সব কিছুতেই গরহাজির থেকেছেন। দিনভর টানটান নাটকের পর মধ্যরাতে বিরোধীদের সুইংয়ে ‘বোল্ড আউট’ হন ক্যাপ্টেন ইমরান।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy