এক সাক্ষাৎকারে পূজা নিজে স্বীকার করেছিলেন, সোহেলকে বিয়ে করার ইচ্ছা ছিল তাঁর। সোহেলেরও একই ধরনের চিন্তা ভাবনা ছিল। ১৯৯৫ সালে পূজা বলেছিলেন, ‘‘বিয়ের কথা অবশ্যই মাথায় রয়েছে। তবে সোহেল তো সবে পরিচালনা শুরু করেছে। আমি আর বছর দুয়েক কাজ করতে চাই। তার পর এ সব ভাবা যাবে। হ্যাঁ! ভবিষ্যতে দু’জনে একসঙ্গে থাকতে চাই।’’
সলমন-সোহেল এবং পূজা
ববি দেওল, ফারদিন খান, রণবীর শোরে, সোহেল খান। বলিউডের একাধিক তারকার সঙ্গে তাঁর নাম জড়িয়েছে। কখনও গভীর প্রেমে পড়েছেন, কখনও বা দিন কয়েকের গুঞ্জন। কিন্তু সেই নায়িকা পূজা ভট্ট ২০০৩ সালে বিয়ে করেন ভিজে তথা রেস্তরাঁ-মালিক মণীশ মাখিজাকে। কোনও বলি নায়কের সঙ্গে ঘর বাঁধেননি তিনি। যদিও ইচ্ছে ছিল না, তা নয়। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি থেকে প্রায় বছর পাঁচেক ধরে পূজা-সোহেলের সম্পর্কের গুঞ্জনে মেতেছিল বলিউড।
এক সাক্ষাৎকারে পূজা নিজে স্বীকার করেছিলেন, সোহেলকে বিয়ে করার ইচ্ছা ছিল তাঁর। সোহেলেরও একই ধরনের চিন্তা ভাবনা ছিল। ১৯৯৫ সালে পূজা বলেছিলেন, ‘‘বিয়ের কথা অবশ্যই মাথায় রয়েছে। তবে সোহেল তো সবে পরিচালনা শুরু করেছে। আমি আর বছর দুয়েক কাজ করতে চাই। তার পর এ সব ভাবা যাবে। হ্যাঁ! ভবিষ্যতে দু’জনে একসঙ্গে থাকতে চাই।’’ কিন্তু তার বছর কয়েকের মধ্যে সম্পর্ক ভেঙে যায় তাঁদের। কিন্তু সোহেল বা খান পরিবারের অন্য কারও সম্পর্কে কোনও দিনও খারাপ কথা উচ্চারণ করেননি বা কারও নিন্দা করেননি পূজা। তবে হ্যাঁ, সোহেলের দাদা সলমন খানকে ঘৃণা করতেন মহেশ ভট্টের বড় কন্যা।
পূজার কথায়, ‘‘মানছি, শুরুর দিকে আমি আর সলমন একে অপরকে ঘৃণা করতাম। কিছু আজব কারণের জন্য। বন্ধুত্ব হত না আমাদের। কিন্তু সেটা নিয়ে বাইরে বলা হত যে আমাদের মধ্যে নাকি বিশাল কোনও ‘যুদ্ধ’ চলে। তা কিন্তু সত্যি নয়। সলমনের সঙ্গে ‘লভ’ না কী একটা নামের ফিল্ম করার কথা থাকলেও তা করিনি। হতে পারে, সে জন্যই সে সব রটেছিল। কিন্তু আজ আমরা খুবই ভাল বন্ধু। এক সুখী পরিবারের মতোই।’’
কিন্তু সোহেলের সঙ্গে প্রেম ভাঙার পরে মণীশকে বিয়ে করলেও ১১ বছর পর সে সম্পর্ক ছেড়ে বেরিয়ে আসেন তিনি। অন্য দিকে ১৯৯৮ সালে সীমা খানের সঙ্গে ঘর বাঁধেন সোহেল। তাঁরাও এখন এক ছাদের তলায় থাকেন না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy