প্রায় সকলেই সরকারি চাকরি পাওয়ার স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু সেই চাকরি পাওয়া মুখের কথা নয়। তার জন্য প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়। ভাগ্যের সঙ্গেরও প্রয়োজন পড়ে। অনেকেই আছেন যাঁরা প্রচুর পড়াশোনা করার পরও সরকারি চাকরির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন না। এর কারণ হতে পারে তাঁদের ভাগ্য। জন্মছকে রবি, বৃহস্পতি ও শনি যদি শুভ স্থানে থাকে, তা হলে সরকারি চাকরির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া যায় বলে মনে করা হয়। কিন্তু সব সময় যে এই বিষয় প্রযোজ্য সেটা নয়। শাস্ত্রমতে, রাশিচক্রের তিনটি রাশি রয়েছে যাঁরা সহজেই সরকারি চাকরির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেন। তাঁদের বিশেষ কাঠখড়ও পোড়াতে হয় না। কিন্তু তাই বলে যে অন্যান্য রাশির ব্যক্তিরা সরকারি চাকরি পান না সেটাও না। পুরোটাই নির্ভর করে নির্দিষ্ট ব্যক্তির জন্মছকের উপর।
আরও পড়ুন:
কোন তিন রাশির ভাগ্যে সরকারি চাকরি বেশি জোটে?
মেষ: সূর্যদেব রাশিচক্রের প্রথম রাশি মেষে উচ্চ হন। সেই কারণে এই রাশির জাতক-জাতিকারা অনায়াসেই সরকারি চাকরি পেয়ে যান। এঁরা প্রচুর পরিশ্রমীও হন। কোনও জিনিসের জন্য যতটা পরিশ্রম প্রয়োজন, তার চেয়ে বেশি পরিমাণে খাটতেও এঁরা কুণ্ঠাবোধ করেন না। সেই সকল কারণে মেষ রাশির ভাগ্যে সরকারি চাকরি লেগে যায়।
কর্কট: কর্কট রাশির জাতক-জাতিকাদের সঙ্গে বৃহস্পতির কৃপা থাকে সর্বদা। একই সঙ্গে এঁরা ভীষণ কর্মঠ হন। যেটা এঁরা চান, সেটার জন্য প্রাণ দিতেও দু’বার ভাবেন না। কোনও জিনিসের প্রতি নির্ভেজাল নিষ্ঠা কর্কট রাশিকে তাঁদের লক্ষ্যে পৌঁছোতে সাহায্য করে। সেই কারণে সরকারি চাকরির পরীক্ষাতে বসলেও এঁরা সহজেই পাশ করে যান।
আরও পড়ুন:
তুলা: রাশিচক্রের সপ্তম রাশি তুলা শনিদেবের অত্যন্ত প্রিয়। স্বয়ং শনিদেব যাঁর সঙ্গে আছেন, তাঁকে আর কোনও কিছুতে আটকানো যাবে কী করে! এরই সঙ্গে তুলা রাশির ব্যক্তিরা সাধারণত প্রখর বুদ্ধিসম্পন্ন হন। যে কোনও কঠিন পরিস্থিতির মোকাবিলা এঁরা এঁদের বুদ্ধির জোরে করে ফেলতে পারেন। সরকারি চাকরির পরীক্ষাও এঁরা মাথা খাটিয়ে পাশ করে যান।