অনেকেই আছেন যাঁরা প্রতি সন্ধ্যায় বাড়িতে ঠাকুরের স্থানে ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালেন। এটি যদিও খরচসাপেক্ষ বিষয়। তবে এক বেলা করে ঠাকুরের সামনে ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালার গুণাগুণ অনেক। প্রদীপে যদি সামান্য ঘি দিয়েও ঠাকুরের সামনে সেটি জ্বালানো যায়, তা হলেও তিনি অত্যন্ত প্রসন্ন হন। ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালাতে যে তাতে অনেকটা ঘি দিতে হবে এমনটা ভাবার কোনও কারণ নেই। সর্বদা মাথায় রাখতে হবে যে মন থেকে ঠাকুরকে আমরা যতটা দেব, তিনি তাতেই খুশি হন। বাড়িতে ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালার উপকারিতাগুলি কী জেনে নিন।
আরও পড়ুন:
-
বৈভবে জীবন কাটে, জ্ঞানচক্ষু থাকে সর্বদা খোলা! সপ্তাহের চার দিনে জন্মানো শিশুদের ভাগ্য ‘সোনায় বাঁধানো’
-
বছরের শেষে এসে প্রতি রাতেই নানা উদ্ভট স্বপ্ন দেখছেন? পাঁচ জিনিসের দেখা পেলে বুঝবেন ২০২৬ ভাল কাটতে চলেছে
-
মাথা কী বলছে তার ধার ধারেন না, মনের কথাতেই নাচেন, পাঁচ রাশির ব্যক্তিরা আবেগের বশে যা কিছু করতে পারেন
উপকারিতা:
মন শান্ত করে: মানসিক ভাবে যদি অস্থির হয়ে পড়েন বা জীবনে যদি কোনও বিষয় নিয়ে অত্যন্ত টানাপড়েনের মধ্যে দিয়ে চলতে থাকেন, তা হলে প্রতি দিন সন্ধ্যায় ভগবান বা তুলসীগাছের গোড়ায় ঘিয়ে প্রদীপ জ্বালালে উপকৃত হওয়া যায় বলে মনে করা হয়। এটি আমাদের মনকে শান্ত করতে সাহায্য করে। দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্য অবস্থায় আমাদের দিশা দেখাতে সাহায্য করে ঘিয়ের প্রদীপের শিখা।
আরও পড়ুন:
বাস্তুর কল্যাণ: বাড়ির পরিবেশ শান্ত রাখতেও সাহায্য করে ঘিয়ের প্রদীপ। যে বাড়িতে প্রতি দিন সন্ধ্যায় ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালানো হয়, সেই বাড়িতে ঝগড়া-অশান্তির পরিমাণ তুলনামূলক কমে যায়। বাড়ি পজ়িটিভ শক্তিতে ভরে ওঠে। সদস্যদের মধ্যে সম্পর্কের বন্ধন দৃঢ় হয়।
আরও পড়ুন:
পজ়িটিভ শক্তির সঞ্চায় ঘটে: বাস্তু তথা জীবনের উপর পজ়িটিভ প্রভাব পড়তে দেখা যায়। ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালার ফলে আমাদের নেগেটিভ চিন্তা অনেকাংশে কমতে থাকে বলে বিশ্বাস করা হয়। এর ফলে আমাদের মাথা তথা মন শান্ত হয় ও যে কোনও কাজ করার শক্তি বৃদ্ধি পায়।