সেই ফেক প্রোফাইল এবং রবি (ডান দিকে)। ছবি: টুইটার থেকে নেওয়া
সুন্দরী মহিলার ছবি দিয়ে ভুয়ো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট। ফলোয়ারের সংখ্যাও ছাড়িয়ে গিয়েছিল ১০ হাজার। কিন্তু ছত্তীসগঢ়ের রাইপুরের ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া যুবক বিপাকে পড়লেন একটি বিতর্কিত পোস্ট করে। বিভেদমূলক ওই পোস্টের জেরেই আপাতত শ্রীঘরে রবি নামে ওই যুবক। শুধু গ্রেফতারই নয়, ওই যুবককে দিয়ে আসল ঘটনা ফেসবুকে পোস্ট করিয়ে ফলোয়ারদের সত্যটা জানাতে বাধ্য করেছে পুলিশ।
ফেসবুকে নাম ‘নিশা জিন্দল’। প্রোফাইল পিকচারে সুন্দরী এক মহিলা। ডিসপ্লে পিকচারেও এক মহিলার ছবি। তবে মুখের আদল অন্য। নীচে লেখা ‘‘আই অ্যাম নাথিং উইদাউট মাই লাভলি প্রিন্সেস ডটার।’’ এই ফেসবুক প্রোফাইল থেকেই একটি বিভেদমূলক পোস্ট করা হয়েছিল। তার পরেই পুলিশ ওই পোস্টের সূত্র সন্ধান করতে শুরু করে। শেষ পর্যন্ত আইপি অ্যাড্রেস খুঁজে পায় পুলিশ।
কিন্তু সেই আইপি অ্যাড্রেস ধরে শুরু হয় ‘নিশা জিন্দল’-এর খোঁজ। কিন্তু বাড়িতে গিয়ে কার্যত তাজ্জব পুলিশ। দেখা যায়, সেখানে নিশা জিন্দাল নামে কেউ নেই। আছেন রবি। অথচ অ্যাড্রেসও মিলে যায়। তখন তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই রবি গোটা বিষয়টি স্বীকার করে নেন রবি।
साम्प्रदायिक वैमनस्यता भड़काने के आरोप में जब @RaipurPoliceCG FB user “निशा जिंदल” को गिरफ़्तार करने पहुँची तो पता चला कि ११ साल से engineering पास नहीं कर पा रहे “रवि” ही वास्तव में “निशा”हैं! 😱
— Priyanka Shukla (@PriyankaJShukla) April 18, 2020
“निशा” के >10,000 फ़ालोअर्ज़ को सच बताने पुलिस ने रवि से ही उनकी सच्चाई पोस्ट कराई! pic.twitter.com/x7RSCqRftn
জিজ্ঞাসাবাদে তদন্তকারী অফিসাররা জানতে পেরেছেন, শুধু ফেসবুক নয়, অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়াতেও একাধিক ভুয়ো অ্যাকাউন্ট রয়েছে রবির। রাইপুরের আইএএস অফিসার প্রিয়ঙ্কা শুক্ল টুইট করে জানিয়েছেন, ‘‘বিভেদমূলক পোস্ট করায় পুলিশ ‘নিশা জিন্দল’-এর খোঁজ করতে গিয়ে জানতে পারে, যে এই ‘নিশা জিন্দল’ আসলে রবি, যিনি গত ১১ বছর ধরে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করতে পারছেন না।’’ ছত্তীসগঢ়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেলও পুলিশের প্রশংসা করেছেন।
আরও পড়ুন: কলকাতা, হাওড়া-সহ রাজ্যের ৭ জেলার পরিস্থিতি গুরুতর, বলল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক
আরও পড়ুন: লকডাউনের শর্ত মানছে না অনেক রাজ্য, কড়া চিঠি পাঠাল কেন্দ্র
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy