ব্রিদিং এক্সারসাইজে সুস্থ রাখুন শরীর। ব্রিদিং এক্সারসাইজের প্রথম পর্যায়।
ডক্টর হ্যাপিনেস: মনে আনন্দ থাকলে লিম্ফোটিক সিস্টেম ভাল কাজ করে। ২০ মিনিট এক্সারসাইজ করার পর মস্তিষ্কের ফিল গুড হরমোন এন্ডরফিনের ক্ষরণ শুরু হয়। বাড়ে অবসাদ কমানোর হরমোন সেরোটোনিন। গান শোনা, বই পড়া, এ সব তো আমরা জানিই। সঙ্গে ব্যায়ামটা জুড়ে নিন।
ডক্টর কোয়ায়েট: রাতে ভাল ঘুম। ঘুম ভাল হলে উদ্বেগ কমে। ইমিউন সিস্টেম ভাল কাজ করে। ধ্যান, ব্রিদিং ভাল ঘুমে সাহায্য করে।
ডক্টর ডায়েট: পালংশাক, ব্রকোলি, অ্যাভোগাডো, সবুজ সব্জি, টক দই, আমন্ড, আখরোট, কড লিভার তেল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সুতরাং সঠিক খাবার খেতে হবে।
শুধু ব্যায়াম নয়, পাশাপাশি পল চেক-এর উপদেশটা মাথায় রাখুন। ব্যায়াম কারা করবেন, কী ভাবে করবেন, তার নির্দেশ দিয়েছে আমেরিকান কলেজ অব স্পোর্টস মেডিসিন।
কারা করবেন
• সুস্থ-স্বাভাবিকরা।
• করোনা ধরা পড়েনি, অথচ আইসোলেশনে আছেন এমন ব্যক্তি।
কতটা তীব্র এক্সারসাইজ করবেন:
• সদ্য এক্সারসাইজ শুরু করলে মাঝারি তীব্রতার ব্যায়াম।
• অনেক দিন ধরে করলে উচ্চ তীব্রতার ব্যায়াম করতে হবে।
আরও পড়ুন: প্রাণঘাতীও হতে পারে হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন, বলছেন বিজ্ঞানীরা
মাঝারি তীব্রতা বুঝবেন কী ভাবে:
টক টেস্ট: ধরুন জোরে হাঁটছেন। মিনিট ৩-৪ হাঁটার পরে দাঁড়িয়ে যান। কারও সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করুন। যদি দেখেন হাঁপাচ্ছেন, কথাই বলতে পারছেন না, তবে তীব্রতা মাঝারি ছাড়িয়ে গিয়েছে। সহজে কথা বলতে পারা মানে মাঝারি তীব্রতা।
নিজেকে উদ্দীপ্ত করুন
ঘরের সীমাবদ্ধতার মধ্যে শরীরকে খাটান। যখন জানছেন যে ভাল থাকতে হলে এক্সারসাইজ ওষুধের মতো কাজ করে তো মনের ইচ্ছাশক্তিটা জাগান। চিন্তা-অবসাদ ঝেড়ে ফেলে লেগে পড়ুন এক্সারসাইজে। নিজে ভাল থাকলে তবেই তো অন্যকে ভাল রাখতে পারবেন। কয়েকটা এক্সারসাইজের উদাহরণ দিচ্ছি।
ব্রিদিংয়ের এই ব্যায়াম অবশই করবেন