প্রতীকী ছবি।
হালে দক্ষিণ কোরিয়ার গানবাজনা, সিনেমা, টিভি শো এ দেশে জনপ্রিয় হয়েছে। তবে শুধুই এগুলি নয়, এর পাশাপাশি কোরিয়ার রান্নাও সম্প্রতি এ দেশের ভোজনরসিকদের মন জয় করেছে। খালি স্বাদের দিক থেকেই নয়, পুষ্টির দিক থেকেও কোরিয়ার পদ খুবই কাজের। বাড়তি মেদ ঝরাতে এবং শরীর সুস্থ রাখতে কোরিয়ার খাবার সাহায্য করে।
পুজোয় দেদার বাইরের খাবার খেয়ে থাকলে শরীর নিয়ে একটা চিন্তা হয়। এই সময়ে কোরিয়ার খাবারকে ডায়েটের মধ্যে রাখলে স্বাদবদল ছাড়াও, শরীরের আরও নানা রকম উপকার হতে পারে।
অত্যন্ত পুষ্টিকর: কোরিয়ার রান্নায় সবজির ব্যবহার খুবই বেশি। তাই পুরোদস্তুর কোরিয়ার খাবারে প্রোটিন এবং ভিটামিনের মাত্র অন্য খাবারের তুলনায় বেশি।
হজমের সুবিধা: কিমচির মতো কোরিয়ার পদে প্রোবায়টিক থাকে, যা হজমের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী হতে পারে। বেশির ভাগ কোরিয়ার পদের সঙ্গে স্যুপ জাতীয় খাবার খাওয়া হয়। এতে ক্যালরির মাত্র কম। তাই বাড়তি মেদ ঝরাতে কোরিয়ার খাবার সাহায্য করে।
কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে: কোরিয়ার রান্নায় অতিরিক্ত ক্যালোরি যুক্ত মাংসের ব্যবহার সাধারণত কম হয়। পাঁঠা, শুয়োর বা গরুর মাংসের ব্যবহার প্রায় হয় না। ফলে রান্নায় চর্বির পরিমাণ কম থাকে। যাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি, তাঁদের জন্য কোরিয়ার খাবার ভাল।
মেদ ঝরানোর জন্য অত্যন্ত কার্যকরী: কোরিয়ার খাবারে যেহেতু প্রচুর সবজির ব্যবহার হয়, সেই কারণে ফাইবারের মাত্রাও অত্যন্ত বেশি। তাই খিদে মেটানোর জন্য যেমন কোরিয়ার রান্না সাহায্য করে, তেমনই শরীরের বাড়তি মেদ ঝরাতেও কিমচি, বিবিমবাপের মতো পদ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy