Advertisement
২৫ এপ্রিল ২০২৪
Weight Gain

Weight Gain: ৩০ ছোঁয়ার আগেই ওজন বাড়ছে মেয়েদের? কারণগুলি জানেন কি

আধুনিক জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত হয়ে উঠছি আমরা। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বয়স তিরিশের কোঠায় পা রাখার আগেই মেদ জমছে মেয়েদের শরীরে।

কেন বাড়ছে ওজন?

কেন বাড়ছে ওজন? ছবি: সংগৃহীত

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৪ অগস্ট ২০২১ ১৫:৪৬
Share: Save:

আগে একটা বয়সের আগে সাধারণত শরীরে মেদ জমত না। কিন্তু এখন তিরিশের কোঠায় পৌঁছনোর আগেই মেয়েদের শরীরে দেখা দিচ্ছে মেদের বাহুল্য। সময়ে মেদ না কমালে এর থেকে হতে পারে ওবেসিটিও। আসলে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের জীবনযাত্রাতেও এসেছে আমূল পরিবর্তন। এমনকি বদলে গিয়েছে আমাদের খাবার খাওয়ার অভ্যেসও! এই সব কারণেই কি কম বয়সেই ওজন বাড়ছে মেয়েদের?

প্রাতরাশ না করা

অনেকেই বেলা পর্যন্ত ঘুমোন, তাই বেশির ভাগ দিনই প্রাতরাশ করেন না। নিয়মিত যদি এই অভ্যাস বজায় রাখেন, তা হলে কিন্তু মোটা হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

তেল মশলাদার খাবার খাওয়া

চানাচুর, চপ, বিরিয়ানি, কাবাব, চাউমিন—এ সব না খেয়ে থাকতে পারেন না! এই সব কারণেও কিন্তু ওজন বাড়ছে। এ ছাড়া অতিমারির পর শারীরিক পরিশ্রমও কমে গিয়েছে। তার উপর এই সব খাবার খেলে ওজন তো বাড়বেই।

ক্যাবনির্ভর যাতায়াত

অতিমারির ফলে বেশির ভাগই ট্রেনে-বাসে যাতায়াত ভুলেছেন। কমেছে হাঁটাহাঁটির অভ্যাসও। একান্তই কোথাও যাওয়ার দরকার পড়লে বেড়েছে ক্যাবনির্ভরতা। এটাও কিন্তু ওজন বাড়ার একটি আবশ্যিক কারণ।

তেল মশলাদার খাবারের কারণেই কি ওজন বাড়ছে?

তেল মশলাদার খাবারের কারণেই কি ওজন বাড়ছে?

রাত জাগা

গভীর রাত অবধি জেগে বেলা করে ঘুমোনো, বেশির ভাগই কিন্তু এই রুটিনটাতেই অভ্যস্ত। ফলে রাতের খাবার খেতেও দেরি হয়। গবেষণা বলছে, রাতের খাবার দেরি করে খেলে ও গভীর রাত অবধি জাগলে ওজন বেড়ে যায়।

হরমোনের সমস্যা

অনেকেরই হয়তো দেখা যাবে এক বছরের মধ্যেই খুব বেশি ওজন বেড়ে গিয়েছে। খাবারদাবার নিয়ন্ত্রণ করেও সমস্যা কমছে না। সেক্ষেত্রে হতেই পারে হরমোনের সমস্যা দেখা দিয়েছে। এরকম মনে হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Weight Gain
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE