এনভায়রনমেন্ট, সোশ্যাল, গভর্ন্যান্স। সংক্ষেপে ইএসজি। বিনিয়োগের দুরপাল্লার দৌড়ে এই জাতীয় সংস্থায় বাজি ধরলে লাভ হতে পারে আপনারই।
মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগে স্বল্পমেয়াদী মূলধন লাভ (এসটিসিজি) এবং দীর্ঘমেয়াদী মূলধন লাভের (এলটিসিজি) ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা করের হার রয়েছে। এলটিসিজি করের হার সাধারণত এসটিসিজি হারের চেয়ে কম হয়। করদাতাদের দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ ধরে রাখতে উৎসাহিত করার জন্যই এই নিয়ম।
এসআইপি বা সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানের মাধ্যমে আপনি মাসে মাসে নিয়ম করে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পারেন। এই এসআইপি মূলত পাঁচ ধরনের হয়ে থাকে।
মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে অনেক বিভ্রান্তি আসে। জেনে নিন মিউচুয়াল ফান্ডে কোথায় কোথায় আপনি সঠিক ভাবে বিনিয়োগ করতে পারবেন।
ইক্যুইটি নির্ভর ফান্ডে বিনিয়োগের আগে এক নজরে দেখে নিন কী কী ঝুঁকি রয়েছে তাতে।
অনেকেই বেশি নিশ্চিন্ত হতে ব্যাঙ্কের মাধ্যমে বিনিয়োগ করেন মিউচুয়াল ফান্ডে। কিন্তু সেটাই বা কতটা নিরাপদ, তা নিয়েও রয়েছে ধোঁয়াশা। তা হলে কী উপায়? তারই খুঁটিনাট রইল এই প্রতিবেদনে।
এসআইপিতে বিনিয়োগের আগে কী কী জিনিস মাথায় রাখবেন? হদিস রইল এই প্রতিবেদনে।
কী পদ্ধতিতে মিউচুয়াল ফান্ডের সাহায্যে নানা নানা রকমের সহজ বিনিয়োগ করা যাবে, তা খতিয়ে দেখতে হয়।
বিনিয়োগকারীর অর্থ নিয়ে তাঁরা বিভিন্ন খাতে তা বিনিয়োগ করেন। মিউচুয়াল ফান্ড মূলত দু’ধরনের।
স্কিমের প্রাথমিক ম্যাচুরিটি প্রোফাইলের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বন্ডে অতিরিক্ত অঙ্ক পুনরায় বিনিয়োগ করা হয়। রোল ডাউন স্ট্র্যাটেজিসহ ওপেন এন্ডেড স্কিমে বিনিয়োগ করার অর্থ নির্দিষ্ট ম্যাচুরিটি ও ওয়াইটিএমসহ একটি বন্ডে বিনিয়োগ করা।