কুকুর এবং বিড়ালের স্বাস্থ্য বিমার টাকা পাওয়া যাবে অপারেশন, অসুখ বা দুর্ঘটনায় মৃত্যু হলে, হাসপাতালে রেখেচিকিৎসা করাতে হলে, বর্হিবিভাগে চিকিৎসার জন্য এবং চুরি বা হারিয়ে গেলে। বিমা কেনা যায় কুকুরের জন্মের দিন থেকে তার ১০ বছর বয়স পর্যন্ত।
উন্নত দুনিয়ায় জীবন বিমার অঙ্ক জিডিপি-র ৭ শতাংশের উপরে থাকে। উন্নত দুনিয়ার কথা যদি ভুলেও যাই তা হলেও দেখব আমাদের আর্থিক অবস্থানের সঙ্গে তুলনায় এশিয়ার দেশগুলোতেও বিমার অঙ্ক অন্তত ৪ শতাংশ। সেখানে আমাদের দেশে তা মাত্র ২.৭ শতাংশ।
তবে বিমা সংস্থাটি যদি কোনও ব্যাঙ্কের কাছ থেকে পর পর তিনটি প্রিমিয়ামের টাকা না পায় তা হলে কিন্তু সেই ব্যাঙ্কের বিমার কভারেজ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আর তা হলে কিন্তু প্রাথমিক ভাবে নতুন টাকা জমা নেওয়ার অধিকার হারাবে ব্যাঙ্কটি।
ক এবং খ যদিএকই বিন্যাসে তাঁদের নাম রেখে বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট খুলতেন তা হলে বিমা হত ওই পাঁচ লক্ষই কিন্তু যেহেতু প্রতিটি অ্যাকাউন্টে নামের বিন্যাস আলাদা তাই বিমার হিসাবে সেই সব অ্যাকাউন্টকে আলাদা হিসাবেই গ্রাহ্য করা হবে।
জীবন বিমার পলিসি কিনে সঞ্চয় করে যে রিটার্ন পাই তার থেক অনেক বেশি রিটার্ন কিন্তু এখন পাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে অন্যান্য সঞ্চয় প্রকল্পে। এবং আয়কর ছাড়ও মেলে তাতে। তাই জীবন বিমা করুন কিন্তু করুন টার্ম ইন্সিওরেন্স।
বিমা সংস্থা আপনার চিকিৎসার খরচ সরাসরি হাসপাতালকে দিয়ে দেবে। তবে অনেক বিমা সংস্থা কিন্তু এই কাজটা তাদের এজেন্টদের উপরও ছেড়ে দিয়ে থাকে। তাই জেনে নেবেন কাকে জানাতে হবে।
যে বিমা কিনছেন তা কোন কোন হাসপাতালে চিকিৎসার খরচ সরাসরি মেটায় না। শুধু তাই নয়, দেশ জুড়ে যে যে হাসপাতালে এই সুবিধা পাওয়াযাবে তার বিস্তৃতি কতটা।
যে সব সংস্থা এই বিমা এনেছে তাদের একটা বড় অংশই ক্রেতার স্বার্থ রক্ষার নামে দুটো আলাদা শর্ত বিক্রি করছে। একটা হল শুধু ডাক্তারের চেম্বারে গিয়ে চিকিৎসা অর্থাৎ ‘ওপিডি’ আর অন্যটি হল হাসপাতালে ভর্তি থেকে চিকিৎসার জন্য।
শুরু হয়েছিল চিকিৎসার জন্য ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত পাওয়া যাবে, এবং তা ডাক্তারের চেম্বারে চিকিৎসার জন্য। এখন তা দাঁতের আরও নানান চিকিৎসার খরচ মেটায়। আপনার চিকিৎসা বিমার অংশ হিসাবেই নিতে হবে এই বিমা।
চিকিৎসার জন্য এক বারই ব্যবহার করা যায়, এমন প্রয়োজনীয় জিনিস যা স্বাস্থ্য বিমার আওতায় এত দিন আসত না, এ বার একটু বেশি টাকা প্রিমিয়াম দিয়ে এই নতুন শর্ত বা রাইডার জুড়ে দিলে আর সমস্যা থাকবে না।