Advertisement
২৩ এপ্রিল ২০২৪
Viral

টানা ৪০ দিন ধরে ৪০টি আস্ত মুরগি খেয়ে ‘চিকেন ম্যান’ হলেন যুবক!

রোজ একটা করে আস্ত মুরগি খেয়েছেন ওই যুবক। তবে গত ৪০ দিনে তাঁর মেন্যুতে মুরগি ছাড়া আর কিছু ছিল না।

মুরগি খাওয়ার সেই দৃশ্য।

মুরগি খাওয়ার সেই দৃশ্য। ছবি টুইটার।

সংবাদ সংস্থা
নিউইয়র্ক শেষ আপডেট: ০৮ নভেম্বর ২০২২ ১৪:৫৩
Share: Save:

মুরগির মাংস খেতে কে না ভালবাসেন! কিন্তু তা বলে রোজ একটা করে আস্ত মুরগি খাওয়ার কথা বোধহয় খুব কম লোকই ভাবতে পারেন। এমন কাণ্ডই করে দেখিয়েছেন আমেরিকার এক যুবক। টানা ৪০ দিন ধরে ৪০টি গোটা মুরগি একাই খেয়ে রীতিমতো চমকে দিয়েছেন তিনি। তাঁর এই কীর্তি প্রকাশ্যে আসতেই সমাজমাধ্যমে হইচই শুরু হয়ে গিয়েছে।

৩১ বছর বয়সি আলেকজান্ডার টমিনস্কিকে এখন ‘ফিলাডেলফিয়ার চিকেন ম্যান’ বলে ডাকা হয়। সমাজমাধ্যমে খাবার নিয়ে অনেকেই নানা রকমের চ্যালেঞ্জ করে দেখান। সে রকমই এক চ্যালেঞ্জ হিসাবে গোটা মুরগি খাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ওই যুবক। নিজের লক্ষ্যপূরণ করতে তাই টানা ৪০ দিন ধরে ৪০টি আস্ত মুরগি খেয়েছেন।

‘দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস’-কে ওই যুবক জানিয়েছেন যে, লোককে আনন্দ দেওয়ার জন্য কিছুটা কষ্ট তো করতে হয়েইছে। রোজ একটা করে আস্ত মুরগি খাওয়া যে শরীরের পক্ষে খুব একটা স্বস্তির নয়, সেটাই বোঝাতে চেয়েছেন তিনি। তবে জানা গিয়েছে, টানা ৪০ দিন তিনি শুধু মুরগিই খেয়েছেন। তাঁর খাবারের প্লেটে আর কিছু ছিল না।

নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টে রোজই মুরগি খাওয়ার পোস্ট করতেন আলেকজান্ডার। তার পর যখন সেই ৪০তম দিন এল, তখন ঢাকঢোল পিটিয়ে আয়োজন সেরেছিলেন তিনি। গত ৬ নভেম্বর ছিল তাঁর মুরগি খাওয়ার ৪০তম দিন। তার আগে জনসাধারণকে রীতিমতো আমন্ত্রণ জানিয়ে শহরের নানা প্রান্তে পোস্টার দিয়েছিলেন। আর শেষ দিনে গোটা মুরগি খাওয়ার আয়োজন করা হয়েছিল ডেলাওয়্যার নদীতে একটি জেটিতে। সেখানে পাতা হয়েছিল রেড কার্পেটও। ছবিতে দেখা গিয়েছে, জনতার উচ্ছ্বাসের মধ্যেই তিনি ৪০তম দিনে মুরগির স্বাদ আস্বাদন করেছেন। তার পর চ্যালেঞ্জ সম্পূর্ণ করা পর তাঁকে আনন্দে মাততেও দেখা গিয়েছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Viral Chicken
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE