ছবি: ভিডিয়ো থেকে নেওয়া।
গবেষণা করছেন বায়োটেকনোলজি নিয়ে। একই বিষয়ে বিস্তর লেখালিখিও রয়েছে তাঁর। কিন্তু সন্ধ্যার পর রাস্তার ধারে আমিষ মুখরোচক খাবার বিক্রি করেই দিন গুজরান করতে হয় তামিলনাড়ুর তরুণকে। তামিলভূমের এই তরুণের নামও তরুণ, তরুণ রায়ান। এক আমেরিকার ভ্লগারের হাত ধরে তিনি এখন সমাজমাধ্যমের পরিচিত মুখ।
ভারত সফরে এসেছিলেন আমেরিকার ভ্লগার ক্রিস্টোফার লুইস। চেন্নাই গিয়ে দোকানে দোকানে মুরগির মাংসের একটি নির্দিষ্ট পদ ‘চিকেন ৬৫’-এর খোঁজ করছিলেন তিনি। তখনই তিনি তরুণের দোকানে পৌঁছন। তরুণের দোকানে খাবার অর্ডার দিয়ে তাঁর সঙ্গে খোশগল্প শুরু করেন ক্রিস্টোফার। সেই সময় তরুণ তাঁকে জানান যে, তিনি তামিলনাড়ুর এক নামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বায়োটেকনোলজি নিয়ে পিএইচডি করেন। সন্ধ্যার পর রাস্তার ধারে ভাজাভুজি বিক্রি করেন। ক্রিস্টোফারকে তরুণ বলেন, ‘‘আপনি যদি আমার নাম গুগ্ল করেন, তা হলে আমার লেখা গবেষণা নিবন্ধগুলি খুঁজে পাবেন।’’
সেই ভিডিয়োয় প্রকাশ্যে এসেছে। (যদিও ভিডিয়োটির সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন)। ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই সমাজমাধ্যমে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছেন তরুণ। ক্রিস্টোফার এবং তরুণের কথোপকথনের ভিডিয়ো বহু মানুষ দেখেছেন। অনেকে অনেক মন্তব্যও করেছেন। তরুণের হার না মানা মনোভাবের জন্য তাঁকে কুর্নিশও জানিয়েছেন অনেকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy